Advertisement
০৩ মে ২০২৪
Hiya Dey

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছে ‘পটল’, বাড়ি ফিরে খুব মনখারাপ হিয়ার

হিয়া দে-কে এখনও দর্শক চেনেন পটল নামে। সম্প্রতি অস্ত্রোপচার হয়েছে তার। বাড়ি ফিরে কেন মনখারাপ হল হিয়ার?

হিয়া দে।

হিয়া দে। ছবি: ইনস্টাগ্রাম।

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১১:১৯
Share: Save:

এক সপ্তাহ আগে অস্ত্রোপচার হয়েছে ‘পটল’ ওরফে হিয়া দে-র। কয়েক দিন হল হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়িতে এসেছে সে। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছে ‘পটল’। কিন্তু এখন তাকে থাকতে হবে কড়া নিয়মের মধ্যে। দেড় মাস বিছানা থেকে ওঠা মানা। সম্পূর্ণ বিশ্রাম। আর তিন মাস কোনও ভারী জিনিস তোলা যাবে না। ফলে এখন গৃহবন্দি অভিনেত্রী। এ পরিস্থিতিতে খুব মনখারাপ হিয়ার। বাড়ি ফিরে কী ভাবে সময় কাটাচ্ছে সে? খোঁজ নিতে আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে যোগাযোগ করা হয় হিয়ার সঙ্গে। সকাল বেলা সদ্য ঘুম থেকে উঠেছে অভিনেত্রী, ফোন তুললেন হিয়ার মা শ্রাবণী দে।

বর্তমানে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী হিয়া। অস্ত্রোপচারের কারণে এখন তার স্কুল যাওয়ার উপায় নেই। তাই বন্ধু, স্কুল সবাইকে মিস্ করছে ইন্ডাস্ট্রির ‘পটল’। পড়াশোনার কারণে অনেক দিন হল ক্যামেরার সামনে দেখা যায়নি তাকে। তবে এখনও ‘পটল’ নামেই দর্শক মনে সে বিরাজমান। আনন্দবাজার অনলাইনকে হিয়া বলল, “কয়েক দিন হল স্কুলে হাফ ইয়ারলি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। মনখারাপ তো লাগছেই। এই পরীক্ষায় অনেকটা নম্বর থাকে। সেটা বার্ষিক পরীক্ষায় যোগ হয়। তাই ভাল লাগছে না। এ বার বার্ষিক পরীক্ষার জন্য নিজেকে ভাল করে তৈরি হতে হবে।” সারাটা দিন গল্পের বই পড়ে সময় কাটছে হিয়ার। নিজে লিখতেও ভালবাসে। এখন ল্যাপটপে নিজের লেখালিখিতে মন দিয়েছে সে।

এক সপ্তাহ আগে হঠাৎই ধরা পড়ে ১৫ সেন্টিমিটারের টিউমর। গত সপ্তাহের মঙ্গলবারেও নাচের ক্লাসে গিয়েছিল সে। আচমকা হিয়ার পেটটা ফোলা ঠেকে তার বাবা-মায়ের। এক মুহূর্ত বিলম্ব না করে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় হিয়াকে। সব রকম পরীক্ষা করে দেখা যায়, হিয়ার জরায়ুর পিছনের দিকে একটি টিউমর হয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Hiya Dey Tollywood Bengali Serial Actor
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE