(বাঁ দিকে) রুবেল দাস। শ্রাবণী ভুঁইঞা। ছবি: সংগৃহীত।
ডেঙ্গিতে আক্রান্ত শ্রাবণী ভুঁইঞা ওরফে ছোট পর্দার মুকুট। সম্প্রতি বাইরে ঘুরতে গিয়েছিলেন শ্রাবণী। সঙ্গে গিয়েছিলেন তাঁর মা-ও। ঘুরতে গিয়েই আসে ধুম জ্বর। দিনে প্রায় সাত-আট বার জ্বর আসছিল। তখনই ডেঙ্গি পরীক্ষা করানো হয়। রিপোর্ট আসার পর জানতে পারেন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত তিনি। শ্রাবণী কলকাতার মেয়ে নন। তাঁর দেশের বাড়ি কাঁথি। আপাতত তিনি সেখানেই রয়েছেন। ইন্ডাস্ট্রি সূত্রে খবর, তিনি এখন আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ। অনেকটা দুর্বল আছেন এখনও। কিন্তু প্লেটলেট ঠিকই আছে। হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়নি কারণ তাঁর জেঠু চিকিৎসক। তাঁর তত্ত্বাবধানে বাড়িতেই ছিলেন অভিনেত্রী।
সম্প্রতি ডেঙ্গি থেকে সেরে উঠেছেন রুবেল দাস। এই মুহূর্তে তাঁকে দর্শক দেখছেন ‘নিমফুলের মধু’ সিরিয়ালে। স্টুডিয়ো পাড়ায়ও মশার উপদ্রবের কথা অনেকেরই জানা। দিনে প্রায় ১৪ ঘণ্টা স্টুডিয়োতেই কাটান অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। এই সমস্যার জন্য সিনেপাড়ার কলাকুশলীদের জন্য বিশেষ কোনও পরিকল্পনা করেছে কি ‘ফেডারেশন অফ সিনে টেকনিশিয়ান্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া’? এ প্রসঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে যোগাযোগ করা হয় ফেডারেশনের সভাপতি স্বরূপ বিশ্বাসের সঙ্গে। তিনি বলেন, “মশার উৎস খোঁজার কাজ তো আমাদের নয়। এই দায়িত্ব কলকাতা কর্পোরেশনের। যাঁর স্টুডিয়ো তাঁরও দায়িত্ব। এ বার কখন শিল্পীকে মশা কামড়েছে সেটা আদৌ স্টুডিয়োয় কি না, সেটা বোঝা খুবই কঠিন। সাধারণত শুনেছি ডেঙ্গির মশা সকালেই কামড়ায়। তবুও যদি কোনও সংশ্লিষ্ট স্টু়ডিয়োর ক্ষেত্রে দেখি বার বার এই ঘটনা ঘটছে, তা হলে নিশ্চয়ই সতর্ক হব, স্টুডিয়োর মালিকের সঙ্গে কথা বলব।”
উল্লেখ্য, এত দিন শ্রাবণী শুটিং করছিলেন ‘দাসানি ২’ স্টুডিয়োয়। যা শহর থেকে অনেকটাই দূরে এবং চারপাশ খুবই অপরিচ্ছন্ন বলে অনেকের অভিযোগ। যদিও শুটিং চলাকালীন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হননি নায়িকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy