মধুমিতা সরকারের সঙ্গে এক ‘মধুর’ ছবি শেয়ার করেছেন মদন মিত্র।
উৎসব শেষ? কে বলে! মনে রং থাকলে রোজই উৎসব। পুজো শেষের রেশ ধরে রাখলেন ‘কালারফুল বয়’ মদন মিত্র। কোনও এক পুজো প্যান্ডেলে মধুমিতা সরকারের সঙ্গে এক ‘মধুর’ ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। যেখানে দেখা যায়, কামারহাটির বিধায়ক বুকে জড়িয়ে রয়েছেন অভিনেত্রীকে। নেভি ব্লু পাঞ্জাবি, চোখে সবুজ কাচের চশমা পরা মদন-মূর্তির পাশে কেমন জ্বলছে তাঁর আগুন-গোলাপি ক্রপ টপ! মুখে স্নিগ্ধ হাসি। সে ছবি দেখে বিস্ময়ে, হাসি-কান্নায় অভিভূত নেটাগরিকরা। বিদ্রুপের তির এসে লাগছে একে একে। কেউ বলছেন, “আরে বাহ! এই বয়সেও ঠাকুরদা পাখি ধরছেন!” (প্রসঙ্গত, মধুমিতার প্রথম ধারাবাহিকের চরিত্রের নাম ছিল পাখি)। আবার কেউ মধুমিতার জন্য দুঃখপ্রকাশ করে লিখলেন, “মা দুর্গা ত্রিশুল দিয়ে একটা খোঁচা মেরে জাগিয়ে দিক মধুকে!”
তবে মদন যে মদনই! দিনরাত তিনি খোশমেজাজেই। কখনও গাইছেন, কখনও নাচছেন। আবার কখনও চিতসাঁতার দিচ্ছেন নীল জলে। পুজোর অ্যালবামও বেরোয় তাঁর। আর রয়েছেন নায়িকারা। বিনোদন জগতের সঙ্গে বিধায়কের যে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে সে কথা অজানা নয়। এর আগে তিয়াশা রায়, শ্রীতমা ভট্টাচার্য, শ্রাবন্তী চট্টপাধ্যায়ের মতো অনেক তরুণী তারকাকেই মদনের সঙ্গে দেখা গিয়েছে। সেই তালিকায় ঢুকে পড়লেন ‘উত্তরণ’ নায়িকা মধুমিতাও।
এর আগে মদনের সঙ্গে ছবি দিয়ে কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন তিয়াশা। মধুমিতাকে নিয়ে এ বার হাসিঠাট্টার প্রেক্ষিতে মুখ খুললেন অভিনেত্রী শ্রীতমা। বললেন, “মদন মিত্র বাবার মতো। কোনও মেয়ে যখন তার বাবাকে জড়িয়ে ধরে ছবি তোলে, সেটা যেমন লাগে, এটাও তেমন। অন্তত বাবারা মেয়েদের সঙ্গে ছবি তুলতে অস্বস্তিতে পড়েন না!”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy