মা-বাবার সঙ্গে মলদ্বীপে ছুটি কাটাচ্ছেন ইউভান।
জলে নামবেই। কারওর কথা শুনবে না। বেড়াতে বেরিয়ে সারাক্ষণ কি কোলে চেপে ঘুরতে ভাল লাগে? যেখানে মা-বাবা সারাক্ষণ জলে ডুবে। সকালের জলাখাবার থেকে সন্ধের মৌতাত, জলেতেই জমাচ্ছেন। একান্তে সময় কাটাতেও তাঁদের ভরসা মলদ্বীপের সমু্দ্রের কাচের মতো স্বচ্ছ্ব নীল জল। এ সব দেখে কী করে নিজেকে সামলায় একরত্তি ইউভান? বাবা রাজ চক্রবর্তীর কাছে তার জোরদার বায়না, সে জলে নামবেই। বড়দের মতো সেও খেলা করবে!
এ দিকে পরিচালকও অঘটনের ভয়ে ছাড়তে রাজি নন তাঁর এক মাত্র ছেলেকে।
অতঃ কিম? কোলের মধ্যে তাকে চেপে ধরতেই তীব্র প্রতিবাদ ইউভানের। বাবার হাত থেকে নিস্তার পেতে খুদের কী আকুলিবিকুলি! ঠোঁট ফুলিয়ে পিছলে নামতে পারলে বাঁচে। এ দিকে ছেলের জেদ দেখে বুঝি একটু হলেও থমকেছেন ব্যারাকপুরের বিধায়ক! সঙ্গে সঙ্গে সেই মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি করেছেন মা শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। ইনস্টাগ্রামে ছোট্ট ঝলক দিয়ে রাজের খেদ, ‘আমাদের ছোট্ট ছানা কত তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যাচ্ছে!’ কয়েক ঘণ্টাতেই যথারীতি আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু বাবা-ছেলের কীর্তি।
মলদ্বীপে যাওয়ার দিনেও উড়ান ধরার আগে বিমানবন্দর মাতিয়েছিল ইউভান। বিমানবন্দরের খোলা চত্বর তার কাছে যেন ময়দান! বিমানে ওঠার আগে তাই টলোমলো পায়ে সেখানে দাপিয়ে বেড়িয়েছিল ‘রাজ-পুত্র’। সে দিন মায়ের সঙ্গে মিলিয়ে সেজেছিল ছেলে। দু’জনেরই পরনে কালো জগার্স, পুরো হাতার পোশাক। পায়ে সাদা জুতো। বেড়াতে যাওয়ার দিনেও শুভশ্রীর হাত ছাড়িয়ে এ দিক সে দিক মনের সুখে দৌড়োতে দেখা গিয়েছিল ইউভানকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy