বাঁ দিক থেকে মহেশ ভট্ট, সুশান্ত সিংহ রাজপুত এবং রিয়া চক্রবর্তী। ফাইল চিত্র।
সুশান্ত-মৃত্যু নিয়ে চলছে সিবি আই তদন্ত। এর মধ্যেই সুশান্তের জিম ইন্সট্রাক্টর সুনীল শুক্ল টাইমস নাও-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “ রিয়া চক্রবর্তীর দুই বাবাই সুশান্ত হত্যার জাল বুনেছিলেন।” সুনীল তাঁর বক্তব্যের সপক্ষে বলেন, “রিয়ার প্রথম বাবা চিকিৎসক ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তী অন্য দিকে রিয়ার ‘সুগার ড্যাডি’ মহেশ ভট্ট দুজনে এই হত্যার জাল বিছিয়েছেন। রিয়ার বাবা নিয়মিত সুশান্তকে ওষুধ দিতেন। এমনকি ৮ জুন রিয়া সুশান্তের বাড়ি থেকে চলে যাওয়ার পরেও কেউ সুশান্তকে রোজ ওষুধ দিতেন। তখন তো রান্নার লোক নীরজ, সিদ্ধার্থ পিঠানি আর পরিচারক দীপেশ সাওয়ান্ত বাড়িতে থাকত। তা হলে?”
একের পর এক প্রশ্নও তৈরি হচ্ছে, যার সমাধান খুঁজছে সিবিআই। সুনীল আরও জানান সুশান্তের সঙ্গে তাঁর নিয়মিত যোগাযোগ ছিল। সুশান্ত জিম করতেন আর মাল্টিভিটামিন খেতেন। সুশান্তের মৃত্যু যে সাধারণ নয়, এ বিষয়ে তিনি নিশ্চিত। এর মধ্যে গতকালই সিবিআইয়ের একটি দল মুম্বইয়ের কুপার হাসপাতাল যায়। এখানেই সুশান্তের দেহের ময়না-তদন্ত হয়েছিল। হাসপাতালের ডিন এবং যে ক’জন চিকিৎসক ময়না-তদন্ত করেছিলেন, তাঁদের সকলের সঙ্গে কথা বলেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা। অন্যদিকে সুশান্তের তুতো ভাই এবং বিজেপি নেতা বাবলু গতকাল অভিযোগ করেন, সুশান্তের মৃত্যুর পেছনে কিছু ডাক্তারও জড়িত আছেন। তাঁর আরও অভিযোগ, সুশান্তের দুই কাছের বন্ধু সিদ্ধার্থ এবং সন্দীপও ‘চক্রান্তে’ জড়িত।
আরও পড়ুন- সুশান্তের বন্ধু সিদ্ধার্থ ও পরিচারক নীরজের বয়ানে ফারাক, ফের জেরা সিবিআইয়ের
আরও পড়ুন- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মহেশ ভট্ট? সোশ্যাল মিডিয়া তোলপাড়
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy