অভিষেকের জীবনে ঐশ্বর্যার প্রভাব কতখানি? ছবি: সংগৃহীত।
তাঁদের দাম্পত্যের বয়স প্রায় ১৬ বছর। সদ্য ৫০-এ পা দিয়েছেন ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। নায়িকার থেকে দু’বছরের ছোট অভিষেক বচ্চন। ‘ধুম ২’ ছবির শুটিং করতে গিয়েই বন্ধুত্ব গড়ায় প্রেমে। বন্ধুত্বই তাঁদের সম্পর্কের চাবিকাঠি। বিবাহিত জীবনের দু’দশক পার করে আচমকাই ছন্দপতন। শোনা যাচ্ছে ইতিমধ্যেই নাকি বচ্চনদের বাড়ি ছেড়ে মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনকে নিয়ে মায়ের সঙ্গে থাকছেন অভিনেত্রী। দিন কয়েক আগে এক অনুষ্ঠানে অভিষেকের হাতে বিয়ের আংটির অনুপস্থিতি নজরে আসে অনেকের। তার পরেই খবর পাওয়া যায়, ‘বৌরানি’ ঐশ্বর্যাকে নাকি সমাজমাধ্যমের পাতায় ‘আনফলো’ করে দিয়েছেন অমিতাভ বচ্চন নিজে! দিন দিন বচ্চন পরিবারে মনোমালিন্য যেন বেড়ে চলেছে। নিত্যদিন জোরালো হচ্ছে অভিষেক-ঐশ্বর্যার বিচ্ছেদের জল্পনা। তবে একটা সময় ছিল যখন সর্বক্ষণ স্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ ছিলেন জুনিয়র বচ্চন। যদিও এখন পরিস্থিতি বদলেছে।
এক সাক্ষাৎকারে অভিষেককে জিজ্ঞাসা করা হয়, ঐশ্বর্যার কাছ থেকে জীবনে কী শিখেছেন তিনি? জুনিয়র বচ্চনের উত্তর ছিল, ঐশ্বর্যাকে বিয়ে করার পর তিনি আত্মবিশ্বাসী হয়েছেন। অভিষেক বলেন, ‘‘বাড়ির সব ছোট ছেলেরাই আমার সঙ্গে একমত হবেন। আমি বাড়ির ছোট ছেলে। দিদি সব সময়েই আমাকে আগলে রাখত। বাড়ির কোনও কাজের দায়িত্বই তেমন ভাবে আমার উপর ছিল না। বিয়ের পর সবটাই শিখেছি। আগের থেকে অনেক বেশি দায়িত্ববান হয়েছি। সবটাই ঐশ্বর্যার জন্য।’’
সকলের জীবনই ভাল-মন্দ মিলিয়ে হয়। একে অপরের খামতিগুলিকে পূরণ করেই জীবনে সফল হয়েছেন ঐশ্বর্যা এবং অভিষেক। যদিও এখন নাকি খানিক টালমাটাল তাঁদের দাম্পত্য, তবে সবটাই কি জল্পনা না কি সত্যতা রয়েছে কিছু? উত্তর অজানা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy