পুজো মানেই নিয়ম মেনে শরীরচর্চায় ইতি। বাড়তি পান-ভোজন। উৎসব-পার্বণে বেনিয়ম হলে ক্ষতি কী!
কিন্তু এক কেজি ওজন ঝরাতে যতটা বেগ পেতে হয়, তা যদি পুজোর চার দিনেই বেড়ে যায় আফসোসের সীমা থাকবে না। জিম নয়, জগিং-ও নয়, এই কাজে সাহায্য করবে বাড়িতেই হাঁটাহাটি, তবে সোজা পথে নয়।
আরও পড়ুন:
আটের মতো হাঁটা: খাওয়া-দাওয়ার অন্তত ঘণ্টাখানেক পরে এমন ভাবে হাঁটাহাটি করতে পারেন। ছাদে কিংবা ঘরেই হাঁটুন ৮-এর মতো। ইংরেজি আট অক্ষর কল্পনা করে সেই ভাবে হাঁটতে থাকুন। সোজা হাঁটার বদলে ক্রমাগত দিক পরিবর্তনে মাংসপেশি সবল হবে। ক্যালোরি খরচ হবে দ্রুত। সাধারণ ভাবে হাঁটার চেয়ে এই হাঁটায় ৪০ শতাংশ বেশি শক্তিক্ষয় হয়।
কোনাকুনি হাঁটা: ঘরের মধ্যে কোনাকুনি হাঁটুন। সোজা হাঁটার চেয়ে এতে কোমরের ব্যায়াম বেশি ভাল হয়। বিশেষত কোমরের নিম্নাংশের মেদ ঝরাতে এটি বেশি সহায়ক। ক্যালোরি খরচও বেশি হয় এতে। ফুসফুসের কার্যক্ষমতাও এতে বৃদ্ধি পায়।
সিঁড়ি দিয়ে ওঠা-নামা: সিঁড়ি দিয়ে বার কয়েক ওঠানামা করে নিন। সিঁড়ি দিয়ে উঠলে শরীরের একাধিং মাংসপেশির ভাল ব্যায়াম হয়। অক্সিজেনের বেশি দরকার হয়। মেদও গলে দ্রুত। বার কয়েক ওঠানামা করে দিনের বাড়তি ক্যালোরি কিছুটা হলেও ঝরিয়ে ফেলা যাবে।