রাতে বেশি ক্ষণ জেগে থাকলে অনেকেরই খিদে পায়। তার ফলে মাঝরাতে তাঁরা রেফ্রিজারেটরের দিকে পা বাড়ান। রাতের খাবার ভাল করে না খেলে এবং তার পর জেগে থাকলে খিদে পেতে পারে। কিন্তু এই অভ্যাস স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। ঘুমোতে যাওয়ার ঠিক আগেই ভাজাভুজি বা অন্য কোনও খাবার খাওয়ার অভ্যাসে রাশ টানা যেতে পারে।
আরও পড়ুন:
১) সারা দিন যদি দেহে জলের অভাব না ঘটে, তা হলে অহেতুক খাবার খাওয়ার ইচ্ছা তৈরি হয় না। কারণ অনেক সময়েই দেহ এবং মস্তিষ্ক তৃষ্ণা এবং খিদে— এই দুই অনুভূতিকে গুলিয়ে ফেলে। তার ফলে রাতে ছোটখাটো খাবার খাওয়ার ইচ্ছা তৈরি হয়।
২) দিনের মধ্যে প্রাতরাশ বা দুপুরের খাবার বাদ দেওয়া উচিত নয়। সারা দিন সুষম আহার করলে রাতে আলাদা করে খাবার খাওয়ার তাগিদ তৈরি হয় না। ফলে রাতে জেগে থাকলেও দৃষ্টিখিদের ইচ্ছা জন্মায় না। দুপুরের খাবার দুপুর ২টোর মধ্যে রাত ৮টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত।
৩) রাতে জলদি খাবার খেয়ে নেওয়ার পর বেশি ক্ষণ জেগে থাকা উচিত নয়। কারণ, জেগে থাকলে মাঝেমধ্যেই খিদে পেতে পারে। কাজের জন্য একান্তই জেগে থাকতে হলে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া যেতে পারে। তবে তার পরিমাণ যেন বেশি না হয়, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।