দিয়া মির্জার ছেলের কেমন অসুখ ছবি: সংগৃহীত
সময়ের তিন মাস আগেই ভূমিষ্ঠ হয়েছিল সন্তান। আর সেই একরত্তির শরীরেই দেখা দিয়েছিল ‘নেক্রোটাইজিং এন্টেরোকোলাইটিস’ নামে এক কঠিন রোগ। জন্মের পরপরই প্রাণ বাঁচাতে করতে হয় অস্ত্রোপচারও। ছেলে আভ্যনের এক বছরের জন্মদিনে নিজেই ইনস্টাগ্রামে এ কথা জানালেন অভিনেত্রী দিয়া মির্জা।
কী এই রোগ?
মূলত সময়ের আগে ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুরাই আক্রান্ত হয় এই রোগে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই রোগে ক্ষুদ্রান্ত্রের টিস্যু বা কলা মরে যেতে থাকে। অনেক সময় তৈরি হতে পারে ছিদ্রও। এই ছিদ্র দিয়ে প্রবেশ করতে পারে ব্যাক্টেরিয়া, যা ডেকে আনে গুরুতর সংক্রমণ। পরিসংখ্যান বলছে, সময়ের আগে ভূমিষ্ঠ হওয়া প্রতি এক হাজার শিশুর মধ্যে এক জনের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
উপসর্গ
১। পেটে ব্যথা ও পেট ফুলে যাওয়া।
২। দেহের উষ্ণতা, হৃদ্স্পন্দনের হার ও রক্তচাপের আচমকা পরিবর্তন।
৩। ডায়েরিয়া, মলের সঙ্গে রক্তপাত।
৪। হলুদ বা সবুজাভ বমি।
৫। খাবারের প্রতি অনীহা।
চিকিৎসা
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আক্রান্ত শিশুর এক চতুর্থাংশের অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়। কিছু ক্ষেত্রে ন্যাসোগ্যাস্ট্রিক টিউব বসাতে হয়। বিভিন্ন অ্যান্টি-বায়োটিকেরও আশ্রয় নেন চিকিৎসকরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy