Advertisement
E-Paper

সঙ্গীর নাক ডাকার উৎপাত থেকে মুক্তি পেতে কানে তুলো না গুঁজে, খরচ করুন মাত্র ৩০ সেকেন্ড!

চিকিৎসকেরা বলছেন, শীতে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে যায়। তা ছাড়া বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা থেকে নানা ধরনের সংক্রমণও হয়। নাক-গলার অস্বস্তি থেকে নাক ডাকার সমস্যাও বেড়ে যেতে পারে।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:৪৩
Image of Snoring

নাক-গলার অস্বস্তি থেকে নাক ডাকার সমস্যাও বেড়ে যেতে পারে। ছবি: সংগৃহীত।

ঘুমোলেই নাক ডাকেন। সঙ্গীর নাক ডাকার আওয়াজে অনেকেরই ঘুমের বারোটা বাজে। এই নাক ডাকার আওয়াজে অতিষ্ঠ হয়ে অনেকেই আলাদা ঘরে থাকার সিদ্ধান্ত নেন। ‘বয়স বাড়লে, নাক ডাকাও বাড়ে’ ভেবে এই বিষয়টিকে অনেকেই গুরুত্ব দিতে চান না। কেউ আবার পরিবারের লোকের ঠেলায় পড়ে শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রাণায়াম করেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, শীতে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে যায়। তা ছাড়া বাতাসে ভাসমান ধূলিকণা থেকে নানা ধরনের সংক্রমণও হয়। নাক-গলার অস্বস্তি থেকে নাক ডাকার সমস্যাও বেড়ে যেতে পারে। তা ছাড়া গলা কিংবা ঘাড়ের কাছে ফ্যাট বা চর্বি জমলেও কিন্তু নাকের আওয়াজ বাড়তে পারে।

তবে, নিয়মিত প্রাণায়াম করেও যদি নাক ডাকা বন্ধ না হয়, তখন কী করবেন? একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, জিভের বিশেষ একটি ব্যায়াম করলেই নাক ডাকার সমস্যা বশে থাকতে পারে। তার জন্য মাত্র ৩০ সেকেন্ড সময় খরচ করতে হবে।

কী ভাবে করবেন এই ব্যায়াম?

মুখ বন্ধ রেখে জিভকে এক বার ঘড়ির কাঁটার দিকে ঘোরাতে হবে। এক বার ঘড়ির কাঁটার উল্টো দিকে ঘোরাতে হবে। সবশেষে জিভ উল্টে নিয়ে যেতে হবে আলজিভের কাছাকাছি। এই তিনটি ব্যায়াম ধীরে ধীরে ১০ বার ধরে অভ্যাস করতে সময় লাগবে মাত্র ৩০ সেকেন্ড। নিয়মিত এই ব্যায়ামগুলি করলেই ধীরে ধীরে নাক ডাকার আওয়াজ বন্ধ হবে।

তবে, শ্বাস-প্রশ্বাসের অসুবিধা ছাড়াও নাক ডাকার অন্য একটি কারণ চিহ্নিত করেছেন চিকিৎসকেরা। তা হল ‘স্লিপ অ্যাপনিয়া’। নাক ডাকার সমস্যা শুরু হলে বিষয়টিকে হালকা ভাবে নিতে বারণ করেছেন তাঁরা।

Snoring Exercise Tongue
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy