কাজের চাপে সব সময়ে মুখোরোচক খাবারের দিকে টান বাড়ে। ছবি: শাটারস্টক
সময় বেঁধে অফিসে ঢুকলেও বেরোনোর কোনও ঠিক থাকে না। ফলে সময়ে খাওয়াদাওয়াও হয় না। কিন্তু দিনভর কাজ করতে হলে শরীর তো চাঙ্গা রাখতে হবে। তাই ঠিকঠাক খাবার খাওয়া জরুরি। কোনও কোনও দিন কাজের চাপ এতই বেশি থাকে যে, ভারী খাবার খাওয়ার সময় থাকে না। এমন দিনে কাজের ফাঁকে ফাঁকেই খেতে হবে অল্প অল্প খাবার। যাতে কাজ করার শক্তি পান। আর সঙ্গে পেটও ভরে।
কাজের চাপে সব সময়ে মুখোরোচক খাবারের দিকে টান বাড়ে। রোল, পিৎজা, বার্গার, চিপ্স খাওয়ার প্রবণতা এখন বেশি। কিন্তু স্বাস্থ্যের দিকেও যে নজর দিতে হবে। তাই কাজের ফাঁকে স্বাস্থ্যকর কয়েকটি খাবার খেতে দেখতে পারেন। পেট ভরবে অথচ ক্যালোরিও বাড়বে না। ১০০ ক্যালোরির মধ্যে সুস্বাদু কোন নাস্তা রাখতেই পারেন অফিসের ব্যাগে?
ওট্সের কাটলেট: ওট্স খানিকটা জলে ভিজিয়ে সেই মিশ্রণটি মিক্সিতে বেটে নিন তার পর তাতে পেঁয়াজ, কাঁচালঙ্কা, ধনেপাতা, টম্যাটো সব ধরনের মশলা দিয়ে টিক্কির আকারে গড়ে নিন। অল্প তেলে ভাল করে ভেজে নিলেই তৈরি সুস্বাদু নাস্তা। একটি মাঝারি মাপের টিক্কিতে ৮৬ ক্যালোরি থাকে।
ভেলপুরি: মশলা মুড়ি বা ভেলপুরিও খাওয়া যেতে পারে বিকেলে হালকা খিদে পেলে। এক বাটি ভেলপুরিতে ৯০ ক্যালোরি মতো থাকে। তবে বাজার থেকে কেনা চাটনি দেওয়া ভেলপুরি নয়। বাড়িতে বানানো ভেলপুরিই শ্রেয়।
মশলা মাখনা: সামন্য ঘিয়ে কড়া করে মাখানা ভেজে নিন। ভাজা মাখানার উপর পেরিপেরি মশলা, গোলমরিচ গুঁড়ো, চাটমশলা ছড়িয়ে দিন। এক বাটি মাখানা খেলে ১০০ ক্যালোরি মতো শরীরে যাবে।
মুগডাল চাট: গোটা মুগ ডাল সেদ্ধ করে তাতে পেঁয়াজ, কাঁচালঙ্কা, ধনেপাতা, টম্যাটো, লেবু মিশিয়ে চাট বানিয়েও খেতে পারেন। এক বাটি চাটে ১০০ ক্যালোরি যায় শরীরে।
কর্ন চাট: খিদে পেলে মশলা কর্নও খেতে পারেন। এক কাপ খেলে এতেও ১০০ ক্যালোরি মতো যাবে শরীরে। তবে মাখন ব্যবহার করবেন না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy