Advertisement
০১ মে ২০২৪
Belly Fat

শুধু বাইরের খাবার খাচ্ছেন বলে নয়, পেটে মেদ জমার নেপথ্যে আরও কিছু কারণ আছে

অনিয়ম তো আছেই, তবে কিছু অভ্যাস ভুঁড়ির নেপথ্যে রয়েছে। সেগুলি আগে বদলে ফেলা জরুরি।

Habits that make you gain belly fat.

ভুঁড়ির নেপথ্যে কোন কারণ? ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৭:৪৭
Share: Save:

ভুঁড়ি বেড়ে গেলে তা কমানো সহজ নয়। শরীরচর্চা, ডায়েট করে ওজন যদিও বা বাগে আনা যায়, পেটের মেদ ঝরতেই চায় না। তাই ভুঁড়ি বা়ড়ছে কি না, সে ব্যাপারে সচেতন থাকা জরুরি। তার জন্য খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানা প্রয়োজন। কিছু নিয়ম মেনে চলতেই হয়। তা না হলে ওজন আর ভুঁড়ি কোনওটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে না। অনিয়ম তো আছেই, তবে কিছু অভ্যাস ভুঁড়ির নেপথ্যে রয়েছে। সেগুলি আগে বদলে ফেলা জরুরি।

শরীরচর্চার না করা

শরীরচর্চার অভাব শরীরে মেদ জমা হওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ। শারীরিক ভাবে সচল না থাকলে ভুঁড়ি বেড়ে যাওয়াই স্বাভাবিক। শরীরচর্চা না করলে বিপাক হারের উপর এর প্রভাব পড়ে। সব মিলিয়ে অনেকটাই বাড়ে পেটে মেদ বৃদ্ধির ঝুঁকি।

ধূমপানের অভ্যাস

ধূমপানের ফলে শুধু ফুসফুসের ক্ষতি হয় না, শরীরে প্রবেশ করে অসংখ্য ক্ষতিকর পদার্থ। নিয়মিত ধূমপান করলে পরোক্ষ ভাবে বৃদ্ধি পায় স্থূলতার ঝুঁকি। তাই সুস্থ থাকতবে এবং ভুঁড়ি বেড়ে যাক, তা না চাইলে ধূমপানে রাশ টানা জরুরি।

Habits that make you gain belly fat.

অতিরিক্ত মদ্যপান শরীরে মেদ জমার অন্যতম কারণ। ছবি: সংগৃহীত।

মদ্যপানের প্রবণতা

অতিরিক্ত মদ্যপান শরীরে মেদ জমার অন্যতম কারণ। অ্যালকোহল দেহে যে ফ্যাটের পরিমাণ বৃদ্ধি করে তার বেশির ভাগটাই জমা হয় পেটে গিয়ে। পাশাপাশি অ্যালকোহল শিরা ও ধমনীর ক্ষতি হয়। যা বৃদ্ধি করে স্ট্রোকের ঝুঁকিও।

খাওয়াদাওয়ায় নিয়ম না মানা

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস অনেকটাই বাড়িয়ে দেয় স্থূলতার ঝুঁকি। বিশেষ করে অতিরিক্ত লবণ, চিনি ও ফ্যাটযুক্ত খাবার স্থূলতার আশঙ্কা বাড়িয়ে তোলে। ওজন বেশি হলে প্রক্রিয়াজাত মাংস ও তেলে ভাজা খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করা জরুরি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

fat Belly Fat Habits
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE