প্রতীকী ছবি।
অনেকের পরিবারে হৃদ্যন্ত্র সংক্রান্ত নানা সমস্যা থাকে। কিছু পরিবারে এস্কেমিক হার্ট ডিজিজের প্রবণতা দেখা যায়। এমন ক্ষেত্রে প্রথম থেকেই সতর্ক হতে হবে। নিজের উচ্চতার নিরিখে আদর্শ ওজন সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা জরুরি। তারই সঙ্গে নিয়মিত মাপতে হবে নিজের রক্তচাপ, রক্তে শর্করার মাত্রা এবং রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা। কারণ, সময়ে সচেতন না হলে এই সব ক’টিই হৃদ্রোগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ভারতের মতো দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মহিলারা নিজেদের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ার তেমন সুযোগ পান না। কিন্তু কয়েকটি দিকে খেয়াল রাখলে মেয়েরা অনেকটাই কমাতে পারেন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা।
কোন পাঁচ উপায়ে কমাতে পারেন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা?
১) শরীরচর্চা: নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে। ব্যায়ামের আলাদা করে সময় না পেলে অন্তত হাঁটাচলা বাড়িয়ে দিন। দিনের কোনও একটি সময়ে আধ ঘণ্টা হাঁটুন।
২) স্বাস্থ্যকর খাবার: হার্টের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে খাওয়াদাওয়া করুন। কম ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট যুক্ত খাবার খাওয়া অভ্যাস করুন। পাঁঠার মাংস এবং মিষ্টি খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
৩) ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন কমানোর চেষ্টা করা জরুরি। যদি বডি মাস ইন্ডেক্স (বিএমআই) ২৫-এর বেশি হয়, তবে নিজের ওজন সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
৪) ধূমপান: এই অভ্যাসটি নানা সমস্যার মূলে। নিয়মিত ধূমপানের অভ্যাস থাকলে শরীরের উপরে নানা ভাবে চাপ পড়তে পারে। বাড়তে পারে হার্টের রোগও।
৫) মানসিক চাপ: মানসিক চাপের কারণে হৃদ্রোগের আশঙ্কা অনেকটা বেড়ে যায়। দৈনন্দিন জীবনযাপনের ছন্দ, কাজের চাপের মতো নানা কারণে মানসিক চাপ বাড়তে পারে। তবে এ বিষয়ে কিছুটা সচেতন থাকলে খানিকটা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে সেই চাপ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy