প্রতীকী ছবি।
সংক্রান্তিতে বা়ড়িতে নানা রকম পিঠে হয়েছে। আপনিও কয়েকটি খেয়ে ফেলেছেন ইতিমধ্যে। কিন্তু তার পর থেকে যেন অস্বস্তি হচ্ছে। হাল্কা অম্বল হয়েছে যেন।
পিঠে-পায়েস তো না হয় কয়েক দিনের বিষয়, সকাল কিংবা রাতে এক গ্লাস করে দুধ খাওয়ার অভ্যাসও বহু বাড়িতে আছে। ছোটরা না খেতে চাইলেও বড়রা জোর করেন খেতে। কারণ এক গ্লাস দুধের সঙ্গে যত ধরনের পুষ্টির উপাদান যায় শরীরে, তা আর কোনও খাবারে প্রায় নেই।
কিন্তু তার মানেই কি সকলের শরীরের জন্য দুধ ভাল? তা কিন্তু নয়। এমন বহু পরিবার আছে, যেখানে জোর করে দুধ বা দুধের তৈরি খাবার খাওয়ানো হয়। তার জেরে কারও কারও শারীরিক সমস্যাও হয়। সকলের শরীরে কিন্তু এক ভাবে দুধ সহ্য হয় না।
কিন্তু কী হলে দুধ বা দুধ দিয়ে তৈরি যে কোনও খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে, তা জানা দরকার। কারণ না হলে শরীরে ক্ষতিও করে দিতে পারে দুধ।
কী কী দেখে বুঝবেন সমস্যা হচ্ছে? দুধ খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে, যদি কয়েকটি সমস্যা বার বার হতে থাকে।
১) অনেকের দুধ হজম হয় না। দুধের তৈরি কোনও রকম জিনিস খাওয়া মাত্রই হজমের গোলমাল হতে পারে। বমি হতে পারে।
২) কারও আবার সকালের দিকে ছানার মিষ্টি খেলে অম্বলের সমস্যা দেখা দেয়।
৩) কারও পেটের গোলমাল লেগেই থাকে সামান্য দুধ খাওয়া মাত্র।
৪) দুধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় কারও কারও।
৫) কোনও রান্নায় অল্প দুধ বা দই ব্যবহার করা হলে, সে খাবার খাওয়া মাত্র পেট ব্যথা শুরু হতে পারে।
এমন কোনও একটি সমস্যা দেখা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। চিকিৎসক যদি বলেন, তবেই আবার দুধের তৈরি খাবার খাবেন। না হলে সে সব বন্ধ রাখাই ভাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy