পৃথিবীর যে কোনও প্রান্তের প্রায় সকল চাকুরিজীবীই মাসের দশ তারিখ যেতে না যেতেই পরবর্তী মাসের বেতন কবে ঢুকবে সেটির দিন গোনা শুরু করে দেন। কিন্তু বেতন আসে কচ্ছপের গতিতে আর বেরিয়ে যায় আলোর গতিতে। বেতন ঢুকতে না ঢুকতেই শুরু হয়ে যায় খরচার হিসেব। কোন খাতে কত টাকা দিতে হবে সেটির হিসাব, সংসারের খরচ প্রভৃতি মেলানোর পর হাতে পড়ে থাকে যৎসামান্য টাকা। বেতনবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই খরচও যেন বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এর কারণ কী? এমনটা কেন হয় কখনও ভেবে দেখেছেন? জন্মছকে কোনও গ্রহের দোষ থাকলে এমনটা হতে পারে। গ্রহের কুপ্রভাবের ফলে আমাদের আয়ের তুলনায় ব্যয়ের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। সেই কারণে যত টাকাই হাতে আসুক না কেন, হাতে থেকে যায় খুব অল্প পরিমাণ কিছু টাকা। এর থেকে রেহাই পাওয়ার টোটকার কথাও জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা রয়েছে।
আরও পড়ুন:
-
ভক্তিভরে সিদ্ধিদাতা গণেশের পুজো করলে দুই গ্রহের কুপ্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব! খোঁজ দিলেন জ্যোতিষী
-
নিত্যপুজোর উপায়েই বাড়িতে কৌশিকী অমাবস্যার পুজো করা সম্ভব! মানতে হবে সহজ পাঁচ নিয়ম, তুষ্ট হবেন মা তারা
-
ভাগ্যের বেহাল দশা? হাল ফেরাবে বিশেষ দুই সংখ্যা, বলবান হবে রবি ও শুক্র, নাম-যশ-অর্থের অভাব হবে না
টোটকা:
১. প্রতি দিন গরুকে খাবার খাওয়ান। তবে সেই রুটি বাড়িতে বানানো হতে হবে। দোকান থেকে কিনে আনা রুটি খাওয়ালে হবে না। এতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তুষ্ট হন। দু’হাত খুলে আশীর্বাদ করেন।
২. বাড়ির বারান্দায় বা জানলায় পাখিদের জল-খাবারের ব্যবস্থা করুন। তাতে নিয়মিত পাখিদের জন্য খাবার ও জল দিন। খেয়াল রাখতে হবে পাখিরা যেন সেই খাবার গ্রহণ করে।এর ফলে সাফল্যের পথ প্রশস্ত হবে। জীবনে সমৃদ্ধি আসবে।
আরও পড়ুন:
৩. প্রতি মাসে বেতন পাওয়ার পর দরিদ্রদের নিজের সাধ্যমতো কিছু দান করুন। বিশাল কিছু দান না করলেও চলবে। মন থেকে যৎসামান্য জিনিস দান করলেও ভাল ফলপ্রাপ্তি ঘটবে। ভগবান প্রসন্ন হবেন।
৪. লাল কাপড়ের ছোট্ট একটা টুকরোয় অল্প কিছু চাল নিয়ে পুটলি বানিয়ে সেটাকে মানিব্যাগে রেখে দিন। পার্সে সর্বদা টাকা থাকবে।
৫. টাকা রাখার ব্যাগে কয়েকটা এলাচও রাখতে পারেন। এতেও খুব ভাল ফলপ্রাপ্তি হয়।