হাতের রেখার সঙ্গে সম্পর্ক স্নায়ু বা রক্তপ্রবাহের। যারা বাঁ হাত বেশি ব্যবহার করেন, সে পুরুষ বা নারী যেই হোক, তার বাঁ হাতের রেখা হবে ফলপ্রদ। অধিকাংশ মেয়েই ডান হাত দিয়েই কাজকর্ম বেশি করে। কিন্তু অধিকাংশ নারীর দেখা যায় বাঁ বাহু, ডান বাহুর থেকে পুষ্ট। এটি একটি বিরাট তর্কসাপেক্ষ বিষয়। মেয়েদের ডান হাত দেখতে হবে- না বাঁ হাত? যাই হোক এখন দেখে নেওয়া নারীর করতলের কতকগুলি সাধারণ লক্ষণ থেকে আমরা কী জানতে পারি-
১। যে নারীর করতল অসম, চ্যাপ্টা, গ্রহাদি উচ্চ নয়, রেখা গভীর নয়, সে জীবনে সুখী হতে পারে না। তার জীবনে পদে পদে দুঃখ আসে, নানা বাধা আসে, সে জীবনে খুব কষ্ট পায়।
২। যে নারীর করতলে গ্রহাদি উচ্চ, কেন্দ্র গভীর, রেখা সব স্পষ্ট ও গভীর, সে জীবনে প্রচুর সুখ্যাতি, যশ, পতির প্রেম পায়। সে জীবনে সুখী হয়।
৩। করতল খসখসে, বহু কাটাকাটি রেখা থাকলে তা অশুভ। করতলে মসৃণ, গভীর রেখাদি থাকলে, কাটাকাটি থাকবে না- তা হলে তা শুভ লক্ষণ।
৪। আঙুল মোটা, মাঝে ফাঁক না থাকা নারীর সৌভাগ্যের চিহ্ন। রোগা গাঁটালো ফাঁকযুক্ত আঙ্গুল নারীর দুর্ভাগ্যের লক্ষণ সূচিত করে।
আরও পড়ুন: গৃহসুখ কী ভাবে সম্ভব
৫। করতল ও আঙুল মৃদু রক্তবর্ণ বা গোলাপী হলে শুভ লক্ষণ। কালচে রং হলে নারীর মন চৌর্য বৃত্তির দিকে ও কুপথে যায়।
৬। করতলের রং হলুদ বা নীলাভ হলে সে আজীবন নানা রোগে কষ্ট পায়।
৭। করতল সুন্দর, রেখাহীন, গাঁট মোটা অথচ আঙুল মোটা ও মাঝে ফাঁক নেই, অমসৃণ করতল এবং তা পদ্মকোরকের মতো, অস্থি দেখা যায় না, রং গোলাপী, সে নারী রাজরানি হতে পারে বা বিরাট সম্মাননীয় কেউ হয়। কিন্তু তার কামভাব বেশি থাকে। একাধিক পুরুষে সে গোপনে আসক্ত হতে পারে বা হয়।
৮। নারীর করতলে হাতী, কলসী, রথ, বেলগাছ, হাড়িকাঠ, ধনুর্বাণ, মালা, চামর, কুণ্ডল, ধ্বজ, তোরণ, স্বস্তিক, বেদী, ছাতা, পাখা, এই সব চিহ্নের একটি থাকলে শুভ হয়। দুটো থাকলে খুব শুভ- তার বেশি থাকলে সে জীবনে বিরাট উচ্চ সুখের অধিকারিণী হয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy