Advertisement
০৭ মে ২০২৪
Lakhimpur Kheri

Lakhimpur Clash: অতিরিক্ত রক্তপাতেই মৃত্যু লখিমপুরের চার কৃষকের, গুলির ক্ষত নেই, দাবি ময়নাতদন্তে

বিজেপি-র অভিযোগ, তাঁদের চার কর্মীকে গাড়ি থেকে বার করে পিটিয়ে মারা হয়েছে। যদিও ময়নাতদন্তের রিপোর্টে শুধু চার কৃষকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

চার কৃষকের মৃত্যুর ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বেরিয়েছে

চার কৃষকের মৃত্যুর ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বেরিয়েছে ছবি: পিটিআই।

সংবাদ সংস্থা
লখনউ শেষ আপডেট: ০৫ অক্টোবর ২০২১ ১০:৩১
Share: Save:

উত্তরপ্রদেশের লখিমপুরে চার কৃষকের শরীরে গুলির আঘাতের কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রচণ্ড ধাক্কা ও তার ফলে অতিরিক্ত রক্তপাতের কারণে চার জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে।

রবিবারের ঘটনায় যে চার কৃষকের মৃত্যু হয়েছে তাঁদের নাম নক্ষত্র সিংহ, দলজিৎ সিংহ, লভপ্রীৎ সিংহ ও গুরবিন্দ্র সিংহ। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ১৮ বছরের লভপ্রীৎকে বেশ কিছু দূর টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সেই ধাক্কায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয় তাঁর। গুরবিন্দ্রর শরীরে ধারাল কিছু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। বাকি দু’জনেরও একই কারণে মৃত্যু হয়েছে।

বিজেপি-র অভিযোগ, তাঁদের চার কর্মীকে গাড়ি থেকে বার করে পিটিয়ে মারা হয়েছে। যদিও ময়নাতদন্তের রিপোর্টে শুধু মাত্র চার কৃষকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।

রবিবার উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর খেরিতে বিক্ষোভরত কৃষকদের উপর গাড়ি চালিয়ে চার জনকে মেরে ফেলার অভিযোগ ওঠে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রর ছেলে আশিস মিশ্রর বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগ অস্বীকার করেন অজয়। তিনি পাল্টা দাবি করেন, দুর্ঘটনায় মৃত আট জনের মধ্যে রয়েছেন তাঁর গাড়ির চালক এবং বিজেপি-র তিন কর্মী। এই চার জনকে পিটিয়ে মারা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। অজয় বলেন, ‘‘আমার চালক গাড়ি চালাচ্ছিলেন। দুষ্কৃতীরা পাথর ছুড়লে গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারায় এবং দুই কৃষক গাড়ির নীচে চাপা পড়েন। এর পর তিন বিজেপি কর্মী এবং চালককে পিটিয়ে মারা হয় এবং গাড়িতে আগুন লাগানো হয়।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Lakhimpur Kheri Clash Farmer Autopsy
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE