Advertisement
১৮ এপ্রিল ২০২৪
SA Bobde

Bobde meets Bhagwat: নাগপুরের সঙ্ঘ দফতরে শীর্ষ আদালতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বোবডে, দেখা সঙ্ঘ প্রধানের সঙ্গে

এ বছরের শুরুতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসাবে অবসর নেন তিনি। এখন দিল্লি ও নাগপুরে অবসর-জীবন কাটাচ্ছেন।

আরএসএস সদর দফতরে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বোবডে।

আরএসএস সদর দফতরে প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি বোবডে।

সংবাদ সংস্থা
নাগপুর শেষ আপডেট: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৪:৫৪
Share: Save:

রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (আরএসএস)-এর প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গে দেখা করলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি শরদ অরবিন্দ বোবডে। মঙ্গলবার বিকেলে মহারাষ্ট্রের নাগপুরে আরএসএস-এর সদর দফতরে দু’জনের দেখা হয়। যদিও দু’জনের ওই বৈঠকের কথা সঙ্ঘের তরফে আনুষ্ঠানিক ভাবে স্বীকার করা হয়নি।

এই প্রথম নাগপুরে আরএসএস সদর দফতরে গেলেন বোবডে। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেল ৪টে থেকে ৫টার মধ্যে সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবতের সঙ্গে দেখা করেন দেশের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি। আরএসএসের প্রতিষ্ঠাতা কে বি হেডগেওয়ারের পৈত্রিক বাড়িও ঘুরে দেখেন তিনি।

বোবডে আদতে নাগপুরেরই বাসিন্দা। জীবনের বড় অংশ তিনি কাটিয়েছেন এখানকার আদালতের আইনজীবী হিসাবে। পেশাদার জীবনের বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে তিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি হন। চলতি বছরের গোড়ায় তিনি ওই পদ থেকে অবসরগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি দিল্লির পাশাপাশি নাগপুরেও থাকেন। তবে নাগপুরের ভূমিপুত্র হয়েও এই প্রথম তিনি আরএসএস সদর দফতরে গেলেন বলে জানা গিয়েছে।

সঙ্ঘের সদর দফতরে বোবডের যাওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক জল্পনা শুরু হয়েছে। কারণ, তাঁর আগে যিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ছিলেন সেই রঞ্জন গগৈ অবসরের পর রাজ্যসভার সাংসদ হিসাবে মনোনীত হন। ওই মনোনয়নের পিছনে কেন্দ্রের শাসকদল বিজেপি-র ‘বড় ভূমিকা’ এবং ‘ইচ্ছা’ ছিল বলেই বিরোধীদের দাবি। বিজেপি যদিও এ নিয়ে প্রকাশ্যে কখনও কিছু বলেনি। সঙ্ঘের সদর দফতরে বোবডের যাওয়ার আড়ালে এমন কোনও কারণ অন্তর্হিত রয়েছে কি না তা নিয়ে জল্পনা বাড়ছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

SA Bobde RSS Mohan Bhagwat BJP Nagpur CJI
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE