স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতায় বালুচিস্তানের কথা বলে নরেন্দ্র মোদী সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছেন বলে জানিয়ে দিল পাকিস্তান। ফলে আপাতত ভারত-পাক বাগ্যুদ্ধ থামার কোনও লক্ষণ নেই বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা। কাশ্মীরে অশান্তিও অবশ্য থামছে না। বাহিনী-জনতা সংঘর্ষে ফের নিহত হয়েছেন ১ জন।
স্বাধীনতা দিবসের বক্তৃতায় বালুচিস্তান ও পাক-অধিকৃত কাশ্মীরে ইসলামাবাদের অত্যাচার নিয়ে সরব হন প্রধানমন্ত্রী। পাক বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র নাফিস জাকারিয়া এ দিন বলেন, ‘‘বালুচিস্তানের কথা বলে সীমা ছাড়িয়েছেন মোদী। রাষ্ট্রপুঞ্জের সনদের নীতি ভাঙার সামিল এটা।’’
তবে কাশ্মীর নিয়ে দু’দেশ যতই বিবাদে জড়াক, ভূস্বর্গে হিংসা কমার কোনও লক্ষণ আপাতত দেখা যাচ্ছে না। স্থানীয় বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, কাল গভীর রাতে খ্রু এলাকায় বিক্ষোভকারীদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছিল সেনা ও পুলিশ। বাসিন্দারা তল্লাশিতে বাধা দেন। তাঁদের মারধর করে বাহিনী। তাতে সাবির আহমেদ মোঙ্গা নামে এক শিক্ষকের মৃত্যু হয়। উপত্যকায় এখনও জারি কার্ফু। বন্ধ স্কুল-কলেজ ও বেসরকারি সংস্থার অফিস। সরকারি অফিসে হাজিরার হার খুবই কম। তবে আজ ইন্টারনেট পরিষেবা চালু হয়েছে।
তবে ভারত-বিরোধী বিক্ষোভের মধ্যেই বিপরীত চিত্র দেখল শ্রীনগরের কাছে রংরেথে জম্মু-কাশ্মীর লাইট ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট। এক বছর প্রশিক্ষণের পরে আজ সেনায় যোগ দেন ৩০৮ জন কাশ্মীরি। অনুষ্ঠানে ছিলেন রাজ্যপাল এন এন ভোরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy