দেশ জুড়ে জোরালো হচ্ছে #মিটু বিতর্ক। বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিখ্যাতদের বিরুদ্ধে একের পর এক উঠে আসছে যৌন নির্যাতন, শ্লীলতাহানি, ধর্ষণের অভিযোগ। রাজনীতির ময়দানে এই তালিকায় এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় নাম প্রাক্তন সাংবাদিক তথা বিদেশ প্রতিমন্ত্রী এম জে আকবর। তাঁর ইস্তফার দাবি জোরালো হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে #মিটু বিতর্কে এ বার মুখ খুললেন রাহুল গাঁধী।
বৃহস্পতিবার রাফাল নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন রাহুল গাঁধী। সেই সময় তাঁকে #মিটু নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। তখন তিনি শুধু বলেন, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। পরে এ নিয়ে তিনি আলাদা সাংবাদিক বৈঠক করবেন তিনি। এর পর শুক্রবারই টুইট করে এই আন্দোলনকে সমর্থনের বার্তা দিলেন রাহুল।
টুইটারে কংগ্রেস সভাপতি লিখেছেন, ‘‘মহিলাদের যে মর্যাদা ও সম্মান দেওয়া উচিত, এই আন্দোলন থেকে সেই শিক্ষাই নিচ্ছে সবাই। এটা ভেবে আমি আনন্দিত যে, এতদিন যাঁরা মহিলাদের সম্মান ও মর্যাদাহানি করেছিলেন, এখন তাঁরা কোণঠাসা হচ্ছেন। পরিবর্তনের জন্য সত্য সব সময়ই জোরে এবং স্পষ্ট ভাবে বলা উচিত।’’
It’s about time everyone learns to treat women with respect and dignity.
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) October 12, 2018
I’m glad the space for those who don't, is closing. The truth needs to be told loud and clear in order to bring about change. #MeToo
আরও পড়ুন: ঘরে যাওয়ার পর সাজিদ পোশাক খুলতে বলেছিল... বিস্ফোরক র্যাচেল
আরও পড়ুন: #মিটু বিতর্কের ঢেউ প্রবাসেও, পুজোয় অভিজিতের অনুষ্ঠান বাতিল করলেন আমেরিকার বাঙালিরা
সাংবাদিক হিসাবে একাধিক সংস্থায় কাজ করার সময় এম জে আকবর বেশ কয়েকজন সাংবাদিককে যৌন হেনস্থা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অন্তত সাত জন মহিলা সাংবাদিক তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রকাশ্যে এনেছেন। তার পরই আকবরের ইস্তফার দাবিতে সরব হয়েছে কংগ্রেস। কিন্তু তিনি বিদেশে। শুক্রবারই নাইজেরিয়া থেকে দেশে ফেরার কথা তাঁর। তার আগে রাহুলের এই টুইট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। আকবর দেশে ফিরলে তাঁর পদত্যাগের দাবি যে আরও জোরালো করবে কংগ্রেস, রাহুলের টুইট তার ইঙ্গিত বলেই মত রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy