Advertisement
E-Paper

আম দিয়ে মোমো! রান্নার পদ্ধতি দেখে খাদ্যরসিকেরা বললেন, ‘ভুল করেও ঠিকানাটা জানাবেন না’!

তিব্বতি খাবার হলেও মোমো বা তার সমগোত্রীয় ডাম্পলিং গোটা বিশ্বের খাদ্যপ্রেমীদের দুনিয়ায় সমাদৃত। পাতলা ময়দার পরতের নীচে আমিষ বা নিরামিষ পুর দেওয়া এই খাবার নানা জনে নানা ভাবে খেতে পছন্দ করেন।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২১ অগস্ট ২০২৪ ১৬:৫৬
চলছে মোমো বানানো।

চলছে মোমো বানানো। ছবি : ইনস্টাগ্রাম।

পাকা আম দিয়ে মোমো বানিয়ে খাদ্যপ্রেমীদের বিষনজরে পড়েছেন এক পথচলতি খাবার বিক্রেতা। দিল্লির কোনও এক রাস্তার মোড়ে তাঁর খাবারের দোকান। সেখানেই ম্যাঙ্গো ড্রিঙ্কস এবং পাকা আম সহযোগে মোমো বানান তিনি। তাঁর সেই মোমো বানানোর পদ্ধতিই ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে ইন্টারনেটে। যা দেখে নাক সিঁটকেছেন খাদ্যপ্রেমীদের একাংশ।

তিব্বতি খাবার হলেও মোমো বা তার সমগোত্রীয় ডাম্পলিং গোটা বিশ্বের খাদ্যপ্রেমীদের দুনিয়ায় সমাদৃত। পাতলা ময়দার পরতের নীচে আমিষ বা নিরামিষ পুর দেওয়া এই খাবার নানা জনে নানা ভাবে খেতে পছন্দ করেন। কেউ স্রেফ ভাপানো মোমোয় খুশি। কেউ সেই ভাপানো মোমোকে স্যুপে ডুবিয়ে খেতে ভালবাসেন। আবার কেউ আর এক ধাপ এগিয়ে ভাপানো মোমোকে গরম তেলে ভেজে মুচমুচে করে খেতে পছন্দ করন। মশলাদার সসে ভাজা মোমোকে মাখিয়েও খেতে পছন্দ করেন কেউ কেউ। সমাজ মাধ্যমে আলোচনার কেন্দ্রে চলে আসা মোমোটি ওই চতুর্থ পর্যায়ের। তবে তার মশলাদার চাটনির তৈরির পদ্ধতি দেখে আঁতকে উঠেছেন খাদ্যপ্রেমীরা।

আম দিয়ে মোমো বানানোর প্রস্তুতি।

আম দিয়ে মোমো বানানোর প্রস্তুতি। ছবি: ইনস্টাগ্রাম

ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে আগুনের উপরে রাখা পাত্রে তেল গরম করে তাতে পেঁয়াজ, লঙ্কা, টমেটো, ক্যাপসিকাম কুঁচি দিয়ে ভেজে তার মধ্যে ম্যাঙ্গো ড্রিঙ্কস ঢেলে দিচ্ছেন খাবার বিক্রেতা। তার পরে একটি পাকা আমের শাঁস ছুরি দিয়ে কেটে ফেলছেন গরম প্যানের মধ্যে। এর পরে একে একে দেওয়া হচ্ছে নানারকম মশলা। তার মধ্যে, লঙ্কা, ধনে জিরেগুরোও রয়েছে। শেষে দেখা যাচ্ছে লালচে রঙের সসে চিজ ছড়িয়ে ভাজা মোমো দিয়ে পরিবেশন করছেন তিনি।

তৈরি হওয়ার পর আম-মোমো!

তৈরি হওয়ার পর আম-মোমো! ছবি: ইনস্টাগ্রাম

ভিডিয়োটি দেখার পর তার নীচে নানা মন্তব্য করেছেন খাদ্যপ্রেমীরা। কেউ লিখেছেন, ‘‘আর এই ভিডিয়ো দেখার পরে তোমার মোমো খাওয়ার ইচ্ছা চিরতরে বিদায় নেবে।’’ কেউ আবার লিখেছেন, ‘‘এটা কী দেখলাম, আমার শরীর খারাপ লাগছে!’’ একজন এমনও লিখেছেন যে, ‘‘ভুল করেও ওই দোকানের ঠিকানা বলবেন না। জানলে কী করে ফেলব বলতে পারছি না।’’

bizarre
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy