তেলঙ্গনার রাজপথে রাহুল গান্ধি। ছবি: টুইটার
কখনও ঢোল বাজাচ্ছেন, কখনও দেখা যাচ্ছে ‘পুশ আপ’ করতে। ‘ভারত জোড়ো’ পদযাত্রায় কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী যেন অন্য রূপে। পদযাত্রা উপলক্ষে সম্প্রতি তেলঙ্গনায় রয়েছেন রাহুল। নাচের ছন্দে তাঁকে তেলঙ্গনার স্থানীয়দের সঙ্গে নাচের তালে পা মেলাতে দেখা গেল।
সঙ্গে যোগ দিলেন কংগ্রেস দলের অন্যান্য নেতাও। নাচের বিভিন্ন মুহূর্তের দৃশ্য নিয়ে একটি ভিডিয়ো টুইটারে পোস্ট করেছে কংগ্রেস।
जनता का बस वही दुःखहर्ता है, जो जनता के रंग में रंग जाए।
— Congress (@INCIndia) October 29, 2022
तेलंगाना से आया ये दृश्य सब बयां कर रहा है।#BharatJodoYatra pic.twitter.com/AMtHHxtwXK
শুধু তা-ই নয়, ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রার ৫০তম দিনে তেলঙ্গনার স্থানীয় শিল্পী এবং কৃষকদের সঙ্গে ঢোল বাজাতেও দেখা গিয়েছে রাহুলকে।২০২৪-এর লোকসভা ভোটের আগে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল অন্যান্য নেতাদের নিয়ে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত সাড়ে তিন হাজার কিলোমিটার ব্যাপী রাজনৈতিক কর্মসূচি শুরু করেছেন। নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রা।
কংগ্রেসের এই কর্মসূচিকে জনসমর্থন যাচাই করার উপলক্ষ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ। আগামী পাঁচ মাস ধরে এই যাত্রাই যেন কংগ্রেসের পুনরুজ্জীবনের বিশল্যকরণী হয়ে ওঠে, তেমনটা প্রার্থনা করছেন রাহুলের অনুগামীরা। প্রবীণ নেতাদের মতে, নরেন্দ্র মোদীকে টেক্কা দেওয়ার মতো জায়গায় পৌঁছতে রাহুল গান্ধীর এটাই শেষ ‘লঞ্চ প্যাড’।
পাঁচ মাসের ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রায় কংগ্রেসের মোট ১১৭ জন নেতানেত্রী পুরো রাস্তাই হাঁটবেন। প্রতি দিন ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা, ২০ থেকে ২২ কিলোমিটার হাঁটতে হবে এমনটাই পরিকল্পনা। সিংহভাগ যাত্রাপথে রাহুল নিজে হাঁটবেন বলে কংগ্রেস নেতাদের দাবি।
রাহুল এবং অন্যান্য নেতার থাকার জন্য ৬০টি জাহাজের পণ্যবাহী কন্টেনারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার মধ্যেই রয়েছে থাকা, খাওয়া এবং শৌচাগারের ব্যবস্থা। তার ভিতর বাতানুকূল যন্ত্রও থাকবে। রাহুল বা যাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের কেউই হোটেল বা অতিথিশালায় থাকবেন না। প্রতি দিন যাত্রা শেষে সেখানেই গিয়ে উঠবেন সকলে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy