প্রতীকী ছবি।
ফের সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য কি করোনার নতুন প্রজাতি দায়ী? নাকি কোভিড বিধি ঠিক মতো না মানাই এর আসল কারণ? দেশ জুড়ে এই প্রশ্নগুলো যখন ঘুরপাক খাচ্ছে, ঠিক তখনই সামনে এল অন্য একটি মত।
কী সেই মত?
ব্রাজিল এবং দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে করোনার নতুন প্রজাতি ঢুকেছে দেশে। তা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগও ছড়িয়েছে। ঘটনাচক্রে, দেশের বেশ কিছু রাজ্যে যখন ফের সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে, সেই সময়েই নতুন প্রজাতির আগমনে এই সংক্রমণ বৃদ্ধির ‘দায়’ গিয়ে পড়ছে নতুন এই প্রজাতির উপর। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের একাংশ এই তত্ত্ব মানতে চাইছেন না। তাঁদের দাবি, সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য দায়ী ‘সুপার স্প্রেডার’রা। অর্থাৎ বহু মানুষ আছেন যাঁদের করোনা হয়েছে অথচ উপসর্গহীন। তাঁরাই যখন ভিড়ে মিশছেন, বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছেন, সংক্রমণ ছড়াচ্ছে তাঁদের থেকেই।
‘মানিকন্ট্রোল’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কর্নাটকে কোভিড বিশেষজ্ঞ দলের সদস্য ভি রবি তথা দাবি করেছেন, কোভিডের নতুন প্রজাতির তত্ত্বকে সংক্রমণ বৃদ্ধির সঙ্গে জুড়ে দেওয়া যায় না। কারণ এই সংক্রমণ বৃদ্ধির জন্য ‘সুপার স্প্রেডার’-এর মতো ঘটনা দায়ী। মহারাষ্ট্রে এই ঘটনাই ঘটেছে। শুধু তাই নয়, করোনা পরীক্ষা এবং চিহ্নিতকরণের বিষয়টিও অনেক কমেছে বলেও দাবি তাঁর।
দেশের ১০টি রাজ্যে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ফের সংক্রমণ বৃদ্ধি কেন্দ্রের উদ্বেগ বাড়িয়েছে। বিশেষ করে মহারাষ্ট্র, কেরল, কর্নাটক এই ৩ রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ অনেকটাই বেড়েছে। মহারাষ্ট্রে এবং কেরলের বহু জায়গায় লকডাউনের মতো পদক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন।
দেশের ১০টি রাজ্যে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ফের সংক্রমণ বৃদ্ধি কেন্দ্রের উদ্বেগ বাড়িয়েছে। বিশেষ করে মহারাষ্ট্র, কেরল, কর্নাটক এই ৩ রাজ্যে দৈনিক সংক্রমণ অনেকটাই বেড়েছে। মহারাষ্ট্রে এবং কেরলের বহু জায়গায় লকডাউনের মতো পদক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছে প্রশাসন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy