Advertisement
১৯ মে ২০২৪
Crime

চার দিন নিখোঁজের পর রাজস্থানী যুবতীর দেহ মিলল মুম্বইয়ে, লিভ ইন সঙ্গীর খোঁজে পুলিশ

যে হোটেলে উরভি কাজ করতেন, গত ১৩ ডিসেম্বর তাঁকে রিয়াজ় সেখানে গাড়ি করে ছাড়তে যান। তার পর থেকে বোনের আর খোঁজ নেই বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন উরভির ভাই।

২৭ বছর বয়সি ওই তরুণী বছর সাতেক ধরে কাজ করতেন মুম্বইয়ের একটি হোটেলে।

২৭ বছর বয়সি ওই তরুণী বছর সাতেক ধরে কাজ করতেন মুম্বইয়ের একটি হোটেলে। —প্রতীকী চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ২১ ডিসেম্বর ২০২২ ২০:৩০
Share: Save:

চার দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ২৭ বছরের এক যুবতী। নভি মুম্বইয়ের কাছে থাকতেন রাজস্থানের ওই তরুণী। তাঁর পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে খোঁজ শুরু করেছিল পুলিশ। চার দিন পর একটি নালার কাছে মিলল তাঁর দেহ। এই ঘটনায় তরুণীর লিভ ইন সঙ্গীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে পরিবার। তাদের অভিযোগ, গত ৭ মাস ধরে যুবতীর সঙ্গে একই বাড়িতে থাকতেন ওই যুবক। কিন্তু মেয়ে নিখোঁজের পর তাঁর সঙ্গে কোনও ভাবে যোগাযোগ করা যায়নি। এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, উরভি বৈষ্ণব নামে যুবতীর বাড়ি রাজস্থানের বুঁদি এলাকায়। কাজের সূত্রে তিনি মুম্বই এসেছিলেন। গত ৭ বছর ধরে তিনি একটি হোটেলে ওয়েটারের কাজ করতেন। উরভির পরিবারের দাবি, গত ৭ মাস ধরে তাঁর সঙ্গে থাকতেন রিয়াজ় খান নামে এক যুবক। উরভির এক ভাইও মুম্বইয়ে থাকেন। তিনি দিদির এই সম্পর্কের কথা জানতেন।

যে হোটেলে উরভি কাজ করতেন, গত ১৩ ডিসেম্বর তাঁকে রিয়াজ় সেখানে গাড়ি করে ছাড়তে যান। তার পর থেকে বোনের আর খোঁজ নেই বলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন উরভির ভাই। বোনের সঙ্গে তিনি বার বার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। কিন্তু ফোন বন্ধ ছিল। তার পর রিয়াজ়ের সঙ্গেও যোগাযোগ করা যায়নি। ১৭ ডিসেম্বর উরভির দেহ মেলে একটি নালার ধারে। পুলিশ তাঁর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। এর পর বুধবার পরিবারের হাতে দেহ তুলে দেওয়া হয়েছে। এই রহস্যমৃত্যুতে উরভির লিভ ইন সঙ্গীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছে তাঁর পরিবার। এখন রিয়াজ়ের খোঁজ শুরু করেছে পুলিশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Crime Mumbai Live in Relation
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE