Advertisement
E-Paper

ঘরোয়া কোনও মাস্ক বা প্যাকে মধু ব্যবহার করেন? তাতে ত্বকের কী উপকার হয়?

কেটেছড়ে গেলে বা ক্ষত শুকোতেও ঘরোয়া টোটকা হিসাবে মধু বেশ কাজের। এই উপাদানের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাক্টেরয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২২ জুন ২০২৪ ১৯:০০
All you need to know about these amazing advantages of using honey for facial care

মুখে মধু মাখলে কী লাভ হবে? ছবি: সংগৃহীত।

পাকা পেঁপে হোক বা ওট্সের গুঁড়ো— ঘরোয়া প্যাক বানাতে গেলে তার মধ্যে মধু মিশিয়ে নেন অনেকেই। আয়ুর্বেদ মতে, রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার বহু পুরনো। এ ছাড়া কেটেছড়ে গেলে বা ক্ষত শুকোতেও ঘরোয়া টোটকা হিসাবে মধু বেশ কাজের। এই উপাদানের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ। মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ত্বকের ক্ষত নিরাময় করতেও সাহায্য করে। তবে রূপটানশিল্পীরা বলছেন, পরিচর্চার অভাবে নিষ্প্রাণ হয়ে পড়া ত্বকের জেল্লা ফেরানো থেকে ব্রণের বাড়বাড়ন্ত— সবই নিয়ন্ত্রণ করতে পারে মধু।

ত্বক পরিচর্চায় মধুর ব্যবহার করলে কী কী উপকার মিলতে পারে?

১) ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে মধু। তাই ঘরোয়া প্যাক, মাস্কে মধু দেওয়ার চল পুরনো। তবে গোলাপ জলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা মধু মিশিয়ে মাখলেও একই রকম উপকার মিলবে।

২) ত্বকে কোনও রকম সংক্রমণ কিংবা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে মধু। ত্বকের পিএইচের সমতা বজায় রাখতেও মধু দারুণ কাজের।

৩) মুখে ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়ার বাড়বাড়ন্ত নিয়ন্ত্রণে রাখে মধু। কারণ, মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান। যা ত্বকে প্রদাহ এবং সংক্রমণজনিত সমস্যাও নির্মূল করে।

৪) নিষ্প্রাণ ত্বকে জেল্লা ফেরাতেও সাহায্য করে মধু। রোদ লেগে ত্বকে কোনও রকম র‌্যাশ বা অস্বস্তি হলে মধুর গুণে তা-ও কমে।

৫) মধু প্রাকৃতিক ‘এক্সফোলিয়েটর’ হিসাবেও কাজ করে। তাই ত্বকের মৃত কোষ সরিয়ে ভিতর থেকে ত্বক উজ্জ্বল করে তোলে। নিয়মিত ব্যবহারে কালচে দাগছোপ ফিকে হয়।

Honey Face Skin Care Tips
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy