ব্রণ তাড়ান খাবার খেয়ে। ছবি: সংগৃহীত।
বাইরের খাবার খাওয়া, নাকি জল কম খাওয়া— ব্রণ হওয়ার নির্দিষ্ট কারণ কী, তা অনেকেরই অজানা। তবে ধরে নেওয়া হয় যে, এই দু’টিই ব্রণ হওয়ার সম্ভাব্য কারণ। এগুলি ছাড়া রাত জাগা, ত্বকের যত্ন না নেওয়ার জন্যের ব্রণ হতে পারে। ব্রণ তাড়াতে অনেকেই ভরসা রাখেন বাজারচলতি প্রসাধনীর উপর। সেগুলিও যে খুব কার্যকর, তা নয়। আবার ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করেও বিশাল কোনও সুফল পাওয়া যায় না। পুষ্টিবিদদের মতে, শুধু বাইরে থেকে ত্বকের যত্ন নিলে চলবে না। ত্বকের খেয়াল রাখতে হবে ভিতর থেকেই। তার জন্য বদল আনতে হবে খাওয়াদাওয়ায়। কোন খাবারগুলি বেশি করে খেলে ব্রণর ঝুঁকি কমবে?
পাতিলেবু
লেবুতে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান, যা শুধু শরীর নয়, একই সঙ্গে যত্ন নেয় ত্বকেরও। পাতিলেবুতে রয়েছে ভিটামিন সি। এই ভিটামিন ত্বক ভাল রাখতে কতটা কার্যকরী, তা আলাদা করে বলে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার করতে ভিটামিন সি সত্যিই উপকারী। তবে সরাসরি ত্বকে লেবুর রস লাগানো ঠিক হবে না। তাতে আবার হিতে বিপরীত হতে পারে। বরং লেবুর রস খেতে পারেন।
কুমড়ো
ব্রণের ওষুধ যে কুমড়ো হতে পারে, তা অনেকেরই অজানা। কুমড়োতে রয়েছে জিঙ্ক, আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড, যা ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের মৃত কোষ দূর করতেও কুমড়ো উপকারী। ব্রণের সমস্যা থাকলে কুমড়ো খেলে উপকার পেতে পারেন।
বেরিজাতীয় ফল
স্ট্রবেরি, চেরি, ব্লুবেরির মতো ফলে এক ধরনের অ্যাসিড থাকে, যা রক্ত পরিশুদ্ধ করে, রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে। এই ফলগুলিতে ভিটামিন সি রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। সেই সঙ্গে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের পরিমাণও কম নয়। উপকারী এই উপাদানগুলি ত্বকের কালো দাগছোপ দূর করে নিমেষে। সেই সঙ্গে ব্রণের হাত থেকে মুক্তি দেয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy