এগুলির ফলে চুল প্রয়োজনী পুষ্টি হারাতে থাকে। ছবি: সংগৃহীত
শীতকালে শুধু ত্বক নয়, জেল্লা হারাচ্ছে চুলও। এই সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ অনেক বেশি। এর প্রভাব পড়ে চুলে। অত্যধিক শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে শ্যাম্পু করা ছাড়া আর উপায় থাকে না। কিন্তু তাতেও কি সমস্যা আটকানো যায়? শ্যাম্পু করলে পরের দিনই চুলে আঠালো ভাব চলে আসে। তার উপর স্ট্রেটনিং, চুল রং করার শখ থাকলে তো কথাই নেই। চুলের বারোটা বাজতে বাধ্য। এগুলির ফলে চুল প্রয়োজনী পুষ্টি হারাতে থাকে। ক্রমাগত অযত্নে চুলের স্বাস্থ্যের দফারফা হয়ে যায়।
চুলের হারিয়ে যাওয়া পুষ্টিগুণ ফিরে পেতে কন্ডিশনিং হল অব্যর্থ উপায়। রোজের ব্যস্ততায় নিয়ম মেনে সব সময় কন্ডিশনার ব্যবহার করা হয় না। অনেকেরই মনে হয়, ভেজা চুলে ক্রিম লাগিয়ে কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললেই কাজ হয়ে গেল। কন্ডিশনারের ব্যবহার কিন্তু এত সহজ নয়।শ্যাম্পুর পরে কন্ডিশনারের ব্যবহার সবচেয়ে ভাল, তেমনটাই মনে করেন অনেকে। ভুল কিছু নয়। তবে এর উল্টো পথেও ব্যবহার করা যায় কন্ডিশনার। অনেক ক্ষেত্রে শ্যাম্পুর পরে কন্ডিশনার লাগালে তা চুলে থেকে যায়। তাই শ্যাম্পু করার আগে কন্ডিশনার লাগিয়ে নিলে চুলের ঘনত্ব বাড়ে।
রোজ রোজ শ্যাম্পু করলে অনেক সময়ই চুলের আগা ভেঙে যায়। কিন্তু তার জন্য কন্ডিশনারের ব্যবহার বন্ধ রাখার যুক্তি নেই। শ্যাম্পু না করেও তাই দিব্যি চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করা যায়।চুলে রং করালে একটু বাড়তি যত্ন প্রয়োজন। তাই এ ক্ষেত্রে জরুরি ‘ডিপ কন্ডিশনিং’। রং করানোর পর মাস্ক লাগালে রঙের স্থায়িত্ব বাড়ে। আর মাথার ত্বকের কিউটিকলও সুরক্ষিত থাকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy