প্রতীকী ছবি।
বাড়ির হেঁশেলে অন্যান্য মশলাপাতি কম পড়তে পারে, কিন্তু হলুদগুঁড়ো থাকবেই! কারণ মোটামুটি বেশির ভাগ রান্নাতেই আমরা হলুদ দিয়ে থাকি। আর এই ক্ষেত্রে আমাদের ভরসা দোকান থেকে কিনে আনা হলুদগুঁড়ো। অনেক আগে অবশ্য কাঁচা হলুদ বেটে ব্যবহার করা হত। কিন্তু এখন সে সময়ও নেই, সে ধৈর্যও নেই। তাই ঘরে ঘরে হলুদগুঁড়ো ব্যবহারেরই চল। কিন্তু সেই হলুদগুঁড়ো কি আদৌ খাঁটি? এখন এমনিতেই ভেজালের যুগ। তাই অতি আবশ্যিক এই মশলাতেও ভেজাল মেশানো হতেই পারে। না জেনে দিনের পর দিন সেই রকমই হলুদগুঁড়ো রান্নায় দিয়ে শরীরের বারোটা বাজাচ্ছেন না তো? সেই রকম সন্দেহ হলে কেনা হলুদগুঁড়ো পরখ করে নিন।
কী করে বুঝবেন ভেজাল মেশানো আছে কি না?
বাজারে অনেক সময় এমন দোকান পাবেন যেখানে সামনেই খাঁটি হলুদ থেকে গুঁড়ো করা হয়। সে রকম এক প্যাকেট হলুদ কিনুন। অন্য দিকে আপনি নিয়মিত যে হলুদগুঁড়ো ব্যবহার করেন, সেইটাও এক প্যাকেট কিনুন। এ বার দু’টো গ্লাসে জল নিয়ে এক চামচ করে দুটিতে দু’রকম হলুদগুঁড়ো দিন। এ বার দু’টো আলাদা চামচ দিয়ে একটু নেড়ে জলের রঙের পরিবর্তন খেয়াল করুন। যে গ্লাসের জলের রং উজ্জ্বল হলুদ হবে, বুঝে নিতে হবে সেটাই ভেজাল। কারণ হলুদের রং উজ্জ্বল করতে তাতে ক্রোমেট রাসায়নিক মেশানো হয়েছে। অন্য দিকে যে গ্লাসের জলের হলুদের রং অনেকটাই ফিকে এবং হলুদগুঁড়ো গ্লাসের তলায় থিতিয়ে পড়েছে, সেটিই খাঁটি হলুদ। ভেজাল মেশানো আছে কি না বুঝতে এই ভাবে পরখ করে দেখে নিন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy