সার তৈরির সারাংশ। ছবি: সংগৃহীত।
বাড়িতে গাছ আছে, অথচ নিজে হাতে তার পরিচর্যা করেন না, এমন মানুষ কমই আছেন। গাছের দেখাশোনা করতে গেলে প্রথমেই মাথায় আসে সারের কথা। বৃষ্টি কমলেই গাছে সার দেওয়ার সময় শুরু হয়ে যাবে। তবেই শীত আসার মুখে ফুলে ফুলে ভরে উঠবে সাধের গাছগুলি। গাছ কেনার সময়েই হাতে করে সার কিনে বাড়ি ঢোকেন অনেকে। অনেকে আবার নানা রকম উপাদান মিশিয়ে, কম খরচে বাড়িতেই জৈব সার তৈরি করে নিতে জানেন। তবে ভাল সার তৈরির আসল কথা হল প্রতিটি উপাদানের পরিমাপ। সমস্ত উপাদান ভাল করে মেশাতে পারাও কিন্তু আরও একটি জরুরি বিষয়। আবর্জনা ভেবে আনাজপাতির খোসা, ডিমের খোলা, চায়ের পাতা, কাঠকুটো— যা আমরা ফেলে দিই, তাই দিয়েই সহজে তৈরি করে ফেলা যায় গাছেদের খাবার। অনেকে আবার এই সব বর্জ্যের সঙ্গে গোবরও দিয়ে দেন। অনেকে গন্ধের ভয়ে বাড়িতে সার তৈরি করতে ভয় পান। সে ক্ষেত্রে গোবর না-ও দিতে পারেন।
বাড়িতে কম্পোস্ট সার তৈরি করতে গেলে কী কী লাগবে?
১) পচে যাওয়া ফল বা সব্জি ফেলে না দিয়ে জমিয়ে রাখতে পারেন সার হিসেবে ব্যবহার করার জন্য।
২) প্রতি দিন বাড়িতে যে আনাজপাতি খাওয়া হয় তার খোসা, ডিম সেদ্ধ বা ভাজার পর তার খোলা ফেলে না দিয়ে জমিয়ে রাখুন।
৩) গাছের ছেঁটে দেওয়া ডালপালাও সারের কাজে লাগতে পারে।
৪) গাছ থেকে শুকনো, ঝরে পড়া পাতাও সারের কাজে লাগানো যায়।
৫) মাছের আঁশ, মাংসের হাড় রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে সার হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy