‘অফ-সাইডের ভগবান’ তিনি...
ক্রিকেট পিচে তিনি পেয়েছেন ‘বাংলার বাঘ’-এর সম্মান...
অবসরের পরেও তিনি বসে থাকেননি কখনও...
আমাদের প্রিয় ‘দাদা’, অর্থাৎ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এ বার একদম অন্য অবতারে। ‘এশিয়ান পেইন্টস’-এর সৌজন্যে এ বার তিনি খুলে দিলেন তাঁর বেহালার পৈতৃক বাড়ির দরজা।
আসুন এবং উপভোগ করুন ভারতের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান তথা প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়ক সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বাড়ির অন্দরমহলের সেই রাজকীয় ঔজ্জ্বল্য।
এশিয়ান পেইন্টসের দ্বিতীয় পর্যায়ের শুরুটা হয়তো এর থেকে ভাল আর হতে পারত না। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে তাঁর বাড়ি ঘুরে দেখা— যেখানে তিনি বড় হয়ে উঠেছেন, তিল তিল করে গড়ে তুলেছেন তাঁর স্বপ্নের রাজমহল। তাঁর ভাল লাগা, ভালবাসার সমস্ত কিছুর শুরু যে জায়গা থেকে। সেখানে দাঁড়িয়েই তাঁর মুখ থেকে শুনে নেওয়া এই বাড়ি ঘিরে তাঁর স্মৃতি বিজড়িত কাহিনি।
কলকাতা মানেই ভালবাসা, এক বুক অনুভব। কলকাতা মানেই ইতিহাস, আনাচে-কানাচে লুকিয়ে থাকা স্মৃতির ভিড় আর ব্রিফকেস ভর্তি নস্টালজিয়া। আর এ বারের পথ চলা, কলকাতার সেই মানুষটার বাড়িতে, যিনি পেয়েছেন ‘দাদা’র শিরোপা। তবে আজও তিনি সমান ভাবে বিনয়ী, যেমনটা তিনি আগে ছিলেন।
অনেক ইতিহাস জড়িয়ে আছে বেহালার এই বাড়িকে ঘিরে। গত তিন প্রজন্ম ধরে গঙ্গোপাধ্যায় পরিবারের সাক্ষী এই বাড়ির প্রতিটা দেওয়াল। আর প্রত্যেকের কাছে এই বাড়ি মানে ‘স্বর্গের’ থেকেও বেশি কিছু। বাড়ির প্রতিটি কোণায় যেন লেগে রয়েছে সুখানুভূতির আস্বাদ। জীবনের সমস্ত সেরা মূহূর্তগুলি দেওয়ালে ফ্রেমবন্দি। প্রতিটি দেওয়ালে শোনা যায় তাঁর সাফল্যের অনুরণন। তবে এই সাফল্য শুধুমাত্র ক্রিকেটীয় বৃত্তেই আবদ্ধ নয়! একজন ছেলে কিংবা স্বামী কিংবা বাবা হিসেবে পাওয়া সাফল্যের স্বাদও লেগে রয়েছে বাড়ির প্রতিটি কোণায়। তাই যেখানেই থাকুন না কেন, দিনের ব্যস্ত রুটিনের শেষের পরে তিনি এখানেই ফিরে আসতে চান বার বার।
সৌরভের সঙ্গে সাক্ষাতের পরে, আমরা তাঁর জন্যে বেশ কিছু প্রশ্ন তৈরি করে রেখেছিলাম। যেমন, এই বাড়ির সঙ্গে কেন এতটা ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে রয়েছেন তিনি? এখানেই কি তিনি সেই সমস্ত কিছু পেয়েছেন যা যা তিনি চেয়েছিলেন? তাঁর ক্রিকেট কিট কি এখনও সেই একই জায়গাতে রয়েছে, যেখানে সেগুলি আগে থাকত? তাঁর বাড়ির দেওয়ালগুলি তাঁকে ঠিক কী বলে?
না জানা এই প্রশ্নগুলির উত্তর জানতে ‘এশিয়ান পেইন্টস’-এর সঙ্গে চলুন প্রবেশ করি ‘দাদা’র অন্দরমহলে আর খুঁজে নিই তাঁর কাছে তাঁর বাড়ির সব থেকে পছন্দের জায়গাটা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy