কমোডের ফ্লাশ করারও নিয়ম আছে! ছবি: সংগৃহীত।
বাড়ির শৌচাগার হোক বা অফিসের— মলমূত্র ত্যাগ করার পর সটান ফ্লাশ বাটনেই হাত যায়। কমোডের ঢাকা দেওয়ার কথা একেবারেই মনে থাকে না। ঢাকা দেওয়ার পর ফ্লাশ করার যে বিশেষ কোনও প্রয়োজন থাকতে পারে, তেমন কথাও শোনেননি আগে। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন, কমোডের ঢাকা খুলে ফ্লাশ করলেও সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
শৌচাগারের দরজা, কল কিংবা কমোডের ফ্লাশে ব্যাক্টেরিয়ার আনাগোনা রয়েছে। তাই সেই জায়গায় হাত লাগলেই সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেন। কিন্তু তার চেয়েও বেশি ব্যাক্টেরিয়া যে ফ্লাশ করার পর বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে, তা হয়তো অনেকেই জানেন না। ফ্লাশ করার সঙ্গে সঙ্গেই জলের স্রোত এবং বাতাসের কারণে সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম জলের কণা চারিদিকে ছড়িয়ে যায়। এই কণার মধ্যে রোগজীবাণু, ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া থাকা অস্বাভাবিক নয়। তাই ঢাকা বন্ধ করে ফ্লাশ করলে এই সমস্যা রুখে দেওয়া যায় সহজেই। তবে রাস্তার ধারে থাকা বেশির ভাগ সাধারণ শৌচালয়, বিমানবন্দর বা শপিং মলের শৌচাগারের কমোডে কিন্তু ঢাকা থাকে না। সে ক্ষেত্রে কী করণীয়? কমোড ব্যবহার করার পর বেশি ক্ষণ সেখানে দাঁড়িয়ে না থেকে তৎক্ষণাৎ বেরিয়ে আসতে হবে। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে চাইলে এই বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy