Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
আলোচনা

অঙ্কনে অর্ধেক আকাশের অনন্যারা

নারীশরীর, বিশেষত তাদের মুখাবয়ব ও বিভিন্ন ভঙ্গি-বৈচিত্রের বর্ণনা শিল্পী কাগজের ছোট পরিসরে রৈখিক বিন্যাস ও বর্ণ-নৈপুণ্যের যে সাবলীল কাব্যিক গতিময়তার মধ্য দিয়ে প্রকাশ করেছিলেন, তা অনন্য।

কথোপকথন: কে জি সুব্রহ্মণ্যমের সৃষ্টি। বিড়লা অ্যাকাডেমির প্রদর্শনীতে।

কথোপকথন: কে জি সুব্রহ্মণ্যমের সৃষ্টি। বিড়লা অ্যাকাডেমির প্রদর্শনীতে।

শেষ আপডেট: ৩১ মার্চ ২০১৮ ০০:০০
Share: Save:

নারী অর্ধেক আকাশ। এই অজস্র নারীকে নিয়েই কে জি সুব্রহ্মণ্যম এঁকেছিলেন অসংখ্য ছবি। প্রায় ষাট বছরের সে সব কাজের থেকে বাছাই করা শুধু মাত্র ৩২২টি ড্রয়িং নিয়েই এক অনবদ্য প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বিড়লা অ্যাকাডেমি ও সিগাল ফাউন্ডেশন ফর দি আর্টস।

১৯৫৩ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে তিনি এই ড্রয়িংয়ে ব্যবহার করেছেন পেনসিল, বল পয়েন্ট পেন, ক্রেয়ন, পেন, কালি, তুলি, কাগজে তেল রং, চারকোল, মিশ্র মাধ্যম। নারীশরীর, বিশেষত তাদের মুখাবয়ব ও বিভিন্ন ভঙ্গি-বৈচিত্রের বর্ণনা শিল্পী কাগজের ছোট পরিসরে রৈখিক বিন্যাস ও বর্ণ-নৈপুণ্যের যে সাবলীল কাব্যিক গতিময়তার মধ্য দিয়ে প্রকাশ করেছিলেন, তা অনন্য। প্রতিটি মুহূর্তই নাটকীয়, খণ্ড চিত্রনাট্যের অন্তর্নিহিত নারীদের এক নীরব কথোপকথন, যেন বা নিজের সাথেই, কখনও অন্যের সঙ্গেও। হয়তো বা সন্তান, আত্মজন, পরিচিত-অপরিচিত গণ্ডিভাগে সমস্ত কোলাহলের ভিতরে বাইরে এ এক বা একাধিক নারীর নিজস্ব পৃথিবী। সুব্রহ্মণ্যম তাঁর নিজস্ব স্টাইল ও টেকনিককে কত ভাবে যে এ সব ড্রয়িংয়ে ব্যক্ত করেছেন, কাজগুলির সামনে না দাঁড়ালে তার হদিস পাওয়া দুষ্কর।

এমন কিছু রং তিনি এ সব ড্রয়িং-সদৃশ ছবিতে ব্যবহার করেছেন, সেই আশ্চর্য চড়া ও উজ্জ্বলতর রং হঠাৎ কী ভাবে ব্যবহার করা যায়, তা নিয়ে অন্যরা দু’বার ভাববেন—কিন্তু শিল্পী অত্যন্ত সহজাত দক্ষতায় সে-সব রঙের পাশে ওই রঙেরই হালকা একটা টোন তৈরি করে, কখনও টেম্পারা বা গোয়াশ ছবির মতো করে লাগিয়েছেন প্রত্যক্ষ রূপারোপের শরীরে বা আশেপাশে। এত গাঢ়ত্বের মধ্যেও দৃষ্টিনন্দন নরম রঙের সাদাযুক্ত সেই রূপ ছোট পরিসরেও যেন একটি বিরতি তৈরি করছে। এমনকী শূন্য স্পেসকেও অজস্র রেখা-রঙের আঁকিবুকিতে কথা বলিয়েছেন। ফ্রেমে স্তর বিন্যাসের মাধ্যমে পরিপ্রেক্ষিতের কৌতুক ও অন্তরঙ্গতা তাঁর আঁকায় পুরনো বা আধুনিক জীবনের দৈনন্দিন অবস্থাকে একটা নির্দিষ্টতা দিয়েছে। এ হেন গভীরতর মেধাই বুঝিয়ে দেয় একটি ছোট ড্রয়িংয়েরও স্বয়ংসম্পূর্ণতা!

কাব্যময় আলঙ্কারিক রেখার এত যে বিন্যস্ত অবস্থান, অথবা অবিন্যস্ত অবস্থাকেও ভেঙেচুরে গড়ার প্রবণতা থেকে তৈরি হওয়া আরও এক ভিন্ন বাস্তবতা, যার নিহিত নৈঃশব্দ্য থেকে উঠে আসে আশ্চর্য কোলাহল অথবা রূপারোপের এক নিজস্ব মোটিফ ও ডিজাইন— যা তাঁর শিল্পকলাকে বহু পরীক্ষানিরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্রাবস্থা থেকেই তিনি গড়েপিটে তৈরি করে নিয়েছিলেন। নিজের করণকৌশলের স্বপ্নময় এই পৃথিবী বড় মায়াময়। দর্শকের চোখ দীর্ঘ কাল তাঁর বিবিধ কাজের সামনে দাঁড়িয়ে তাই একই রকম সার্থকতা অনুভব করে। গত ৪৫ বছর তাঁর কাজ দেখার অভিজ্ঞতা সে দিকেই ইঙ্গিত করে।

‘ড্রয়িংস অব উওম্যান’ নামের এই প্রদর্শনীতে এত বর্ণময় মহিলামহলের দ্বি-মাত্রিক পরিসরের প্রতিটি কোণ বা সমান্তরাল বা উল্লম্ব স্পেসকে ড্রয়িংেয়র স্বার্থে যে ভাবে ব্যবহার করেছেন রূপারোপের দোলাচলহীন এক স্বচ্ছন্দ অবস্থানে— তাতে ওঁর এই অবিশ্বাস্য চিত্রভাষা যেন কখন নির্মিত চরিত্রের সঙ্গে অবিচ্ছেদ্য এক যাত্রী হয়ে যায়!

বহু ছবিতেই চতুষ্পদ পশু এবং পাখির সঙ্গে নারীর যোগসূত্র তৈরি করেছেন শুধুমাত্র তুলির সাবলীলতা, ভিন্ন মেজাজের রৈখিক টানটোন ও রঙের সীমিত বা উদ্দাম ব্যবহারের বৈচিত্রে। কখনও সে নগ্ন বা অর্ধনগ্ন, দর্পণে সজ্জারতা, চেয়ারে আসীন, মল্লিকা করধৃতা, সন্তান পালনরতা, ক্রোড়ে মার্জার-সহ গ্রন্থপাঠে মগ্ন, রিকশার সামনে দণ্ডায়মানা, পশুপৃষ্ঠে ছুটন্ত— কখনও বিষণ্ণ কিংবা অন্যের মুখোমুখি, এলানো শরীরে— আবার কখনও বা উড়ে যাওয়া ভাসমান দেহে অলৌকিক! এমন অসংখ্য ড্রয়িংয়ে তিনি দেখিয়েছেন, প্রধান চরিত্রের চার পাশের অঙ্কনে দৃষ্টি গেলেও ক্রমেই তা মূল নারীদেহ বা মুখাবয়বের দিকেই ফিরে যাচ্ছে। কী আশ্চর্য সমীকরণে যেন ছবির মোনোটোনি ভাঙা স্টাইল ও প্যাটার্ন তৈরি হচ্ছে ও সমানে এগিয়ে চলেছে।

ডিজাইনকে প্রাধান্য দিয়েছেন মুরালের কাজে তাঁর অনন্য এক একটি মোটিফ ও আলঙ্কারিক নকশার ড্রয়িং ব্যবহারে। এতে তিনি অত্যন্ত সতর্ক ছিলেন, বোঝা যায়। কিছু ছবির সামনে দাঁড়ালে প্রবাদের মতো সেই ‘সুহাসিনীর পমেটম’-এর কথা মনে পড়ে যায়। এত নারী ও নারী শরীরের সামনে দাঁড়ালেও কখনও ক্লান্ত হতে হয় না। কেননা এর অন্তরালে দাঁড়িয়ে রয়েছে যেন জীবনানন্দের কাব্য থেকে উঠে আসা এক অমোঘ বর্ণনা: ‘তখন তোমার মুখ— তোমার মুখের রূপ—আমার হৃদয়ে এসে/ ভিজে গন্ধে চাঁপার মতোন ফুটে থাকে...’
হুবহু সুব্রহ্মণ্যমের ছবি!

অতনু বসু

মনোগ্রাহী এক সংগীতসন্ধ্যা

বিদ্যুৎ মিশ্র এবং অঞ্জনা নাথ

‘উত্তরপাড়া বসন্ত বাহার’ সম্প্রতি তাদের নবম বার্ষিক উচ্চাঙ্গ সংগীত সম্মেলন আয়োজন করেছিল উত্তরপাড়া গণভবন প্রেক্ষাগৃহে। অনুষ্ঠান সূচিত হল সন্ময় মল্লিকের বংশীবাদন দিয়ে। ইমন রাগে দু’টি কম্পোজিশন শোনালেন সন্ময়। তিনতালে নিবদ্ধ মধ্যলয় এবং দ্রুতলয়ের কম্পোজিশনগুলি শুনতে মন্দ লাগেনি। বয়সে নবীন এই শিল্পীকে তবলায় সঙ্গত করেছেন অরুণাংশু ভট্টাচার্য। সেতারবাদক দেবাশিস ধর শোনালেন রাগ চারুকেশী। বিলম্বিত এবং দ্রুত তিনতালে পরিবেশিত কম্পোজিশনগুলি শ্রোতারা উপভোগ করেছেন। দেবাশিসের সেতারবাদন বেশ ভাল লেগেছে। রাগরূপবিন্যাসে মীড়ের প্রয়োগ
ছিল সুনিয়ন্ত্রিত। দেবাশিসকেও তবলায় সহযোগিতা করেছেন অরুণাংশু ভট্টাচার্য।

বেহালাবাদনে শ্রোতাদের মন ভরিয়ে দিলেন বিদ্যুৎ মিশ্র। তাঁর প্রথম পরিবেশনা ছিল রাগ কেদার। কল্যাণ ঠাটাশ্রিত এই রাগে তিনতালে নিবদ্ধ বিলম্বিত এবং দ্রুত কম্পোজিশন বাজিয়ে শোনালেন তিনি। সুরবিন্যাসে তাঁর মুনশিয়ানার আভাস পাওয়া গেল। কেদারের পরে শোনালেন কল্যাণ ঠাটের আর একটি রাগ— হাম্বীর। ধৈবতের সুচিন্তিত ব্যবহারে রাগটির সৌন্দর্য বিকশিত হল। শিল্পী বেহালাবাদন শেষ করলেন লোকসংগীতের সুরে। ধানী রাগে চমৎকার একটি ‘বিহু’র ধুন বাজিয়ে শোনালেন। তাঁর বেহালার মূর্ছনা দীর্ঘদিন শ্রোতার হৃদয়ে থেকে যাবে। শিল্পীকে তবলায় সঙ্গত করেছেন অমিতাভ গায়েন।

একক তবলা লহরা পরিবেশন করলেন পরিমল চক্রবর্তী। হারমোনিয়ামে তাঁকে সহযোগিতা করেছেন সনাতন গোস্বামী। তিনতালে বিলম্বিত ঠেকা দিয়ে তবলাবাদন শুরু করলেন শিল্পী। পরে পেশকর, কায়দা, টুকরা, তেহাই প্রভৃতি নানাবিধ উপচারে তাঁর পরিবেশনাকে সাজিয়ে তুললেন শিল্পী। অনুষ্ঠানের শেষ শিল্পী ছিলেন অঞ্জনা নাথ। তিনি শোনালেন মালকোশ রাগে বিলম্বিত এবং দ্রুত বন্দিশ। রাগ-প্রবেশক সংক্ষিপ্ত আলাপটি ভাল লেগেছে। পাটিয়ালা ঘরানার বৈশিষ্ট্য তাঁর গায়নে ফুটে উঠছিল। বক্রগতির সপাট তানে অলংকৃত বন্দিশটি শ্রোতারা উপভোগ করেছেন। তবলায় পরিমল চক্রবর্তী এবং হারমোনিয়ামে সনাতন গোস্বামী শিল্পীকে সহযোগিতা করেছেন।

চিত্রিতা চক্রবর্তী

আলগা উপস্থাপনা

অনেক বছর আগে নান্দীকারের কোনও নাটকে মুখোশের প্রয়োজন হওয়ায় অন্বীক্ষা/এষা নাট্যদলকে সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাদের বেকার রোডের কর্মশালায় থাকার সৌভাগ্য আমার হয়েছিল—তারই খানিকটা প্রতিফলন দেখতে পেলাম ষড়ভুজ-এর ‘ভেলায় ভাসে সীতা’ নাটকে। মুখোশ নির্মাতা সমীর ভট্টাচার্যর কৃতিত্ব অনস্বীকার্য।

নাটকের গল্প রামায়ণ-ভিত্তিক। পঞ্চবটী বনে রাম, লক্ষ্মণ, সীতা, অনুচর-সহ ঋষি ষড়ভঙ্গ, শূর্পণখা এবং অবশ্যই দশানন। যথারীতি লক্ষ্মণের গণ্ডি— তার বাইরে এসে পড়ায় সীতাহরণ, জটায়ুর বিরোধিতা। চেড়ী-পরিবৃত সীতার অশোকবনে উপস্থিতি—আর তা নিয়ে রাবণ-মন্দোদরী বিতর্ক। শেষ পর্যন্ত ভেলায় চেপে সীতার ফিরে আসা। সীতা চরিত্রের মানসিক দ্বন্দ্ব নাট্যকার মনোজ মিত্রের সরস সংলাপে মূর্ত হয়ে উঠেছে।

রণপা-সহ জটায়ু ব্যোমকেশের গল্পকে মনে করিয়ে দেয়। লোকজ বাদ্যের ব্যবহার আর লোকনৃত্য প্রশংসনীয়। অভিনয়ে মুখ্য চরিত্রেরা খুবই ভাল। যদিও কোনও কোনও ছোট চরিত্র পরিচালকের খরদৃষ্টি এড়িয়ে গিয়েছে। আলোর ব্যবহার কোথাও কোথাও অসাধারণ এবং পোশাক পরিকল্পনা যথেষ্ট ভাল। তবে ঘোষকের অতি সংক্ষিপ্ত পোশাকের কারণ বোঝা গেল না। মেকআপ যথাযথ।

এত কিছু ভাল সত্ত্বেও নাটক কিন্তু জমেনি। তার একটিই কারণ— কেমন একটা ছাড়া ছাড়া ভাব। মানে গ্রন্থনার অভাব। শেষে যে হাততালি দেওয়া হয়, সে জন্যই তা স্বতঃস্ফূর্ত হল না।

সুকোমল ঘোষ

অন্য মাত্রায় আনন্দ ব্রহ্মসংগীত

ব্রাহ্মসমাজের প্রধান উৎসব মাঘোৎসবকে স্মরণে রেখে ‘নব আনন্দে জাগো’ শীর্ষক ব্রহ্মসংগীতানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হল সম্প্রতি শ্রীঅরবিন্দ ভবনে, আচার্য তপোব্রত ব্রহ্মচারীর প্রার্থনার পর একক এবং সমবেত সংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন শিল্পীরা। সমবেত সংগীতে অংশগ্রহণ করেন ‘অরিত্র’, ‘ফুল্লরা’ এবং ‘পুনশ্চ’র শিল্পীবৃন্দ। অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রসংগীত ছাড়াও পরিবেশিত হয় রজনীকান্ত সেন, মনমোহন চক্রবর্তী, সীতানাথ দত্ত, সতীশ চক্রবর্তী, নীলকণ্ঠ মুখোপাধ্যায় রচিত কয়েকটি গান। যদিও অনেকের পরিবেশনেই প্রাণের অভাব ছিল, তবুও তারই মধ্যে ভাল লাগে তানিয়া ঘোষ, শুক্লা সেনগুপ্ত, সুপ্রিয়া চক্রবর্তীর গান। কৌশিক দে পরিবেশিত গানগুলি উপস্থিত শ্রোতাদের মুগ্ধ করে। কল্যাণ গুহর ভাবনায় ও বিনম্র নিবেদনে পরিবেশিত অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনা করেন বিংশতি বসু (মুখোপাধ্যায়)। যন্ত্রসংগীতে ছিলেন অ়ঞ্জন বসু, রানা দত্ত, মলয় দাস এবং পঞ্চানন বড়াল।

কাশীনাথ রায়

অনুষ্ঠান

• সম্প্রতি কৃষ্ণকলি সংগীত শিক্ষায়তন শিশির মঞ্চে আয়োজন করেছিল রবীন্দ্রসংগীতানুষ্ঠানের। প্রথমার্ধে শ্যামল সাহা সংগীত পরিবেশন করেন। দ্বিতীয়ার্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন সঞ্জয় অধিকারী, কাকলি বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবলীনা বন্দ্যোপাধ্যায়, করবী সেন, অরূপা চট্টোপাধ্যায়, অরুণা ভৌমিক, পায়েল মণ্ডল প্রমুখ।

• বিড়লা অ্যাকাডেমিতে নববর্ষ উদ্‌যাপন সমিতি আয়োজন করেছিল ‘কিছুক্ষণ’ নামে একটি মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের। উপস্থিত ছিলেন সত্যব্রত গঙ্গোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, আরতি মুখোপাধ্যায়, জিষ্ণু বসু প্রমুখ। সংগীত পরিবেশন করেন পিলু ভট্টাচার্য, প্রিয়াঙ্কা প্রমুখ।

• মৌলালি যুবকেন্দ্রে শৌনক মিউজিক্যাল ট্রুপ আয়োজন করেছিল ‘বসন্ত এসে গেছে’ নামে একটি মনোজ্ঞ অনুষ্ঠানের। সহযোগিতায় ছিল বোধোদয় ও মিশন কালচার। এ দিনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়, গৌতম মিত্র, মৌসুমী কর্মকার, দেবারতি মিত্র, স্বরূপা বন্দ্যোপাধ্যায়, আশিস দাশগুপ্ত, মালবিকা ভট্টাচার্য, তরুণ মণ্ডল, ইন্দ্রাণী বিশ্বাস মণ্ডল, মৌমিতা কুণ্ডু। সচ্চিদানন্দ ঘোষ, কাজরী সেন, সুজিত দাস, সুস্মিতা মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। নৃত্য পরিবেশন করেন মৌমন্তী বন্দ্যোপাধ্যায়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মলয় রায়, কাকলি বন্দ্যোপাধ্যায় এবং পারমিতা সরকার। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা ও পরিকল্পনার দায়িত্বে ছিলেন গোপাল দত্ত।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Review Drama Theatre Dance
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE