বিকেলের নাস্তায় হাতের সামনে নিত্যনতুন খাবার পেলে মন্দ লাগে না! ছবি: শাটারস্টক।
বিকেল বা সন্ধ্যায় একটু মুখরোচক জলখাবার খেতে বেশ ভালই লাগে। এই সময়ে খাওয়ার যে ইচ্ছা জাগে, সেটা আসলে যতখানি না খিদে মেটানোর, তার চেয়ে বেশি রসনাতৃপ্তির। তাই তখন হাতের সামনে নিত্যনতুন খাবার পেলে মন্দ লাগে না! আর বাঙালির সন্ধ্যার জলখাবার মানেই মুড়ি-চপ আর না হয় মুড়ি মাখা। মুড়ি দিয়েই বানিয়ে ফেলতে পারেন সন্ধ্যার মুখোরোচক নাস্তা! রইল এমন তিনটি রেসিপির হদিস।
মুড়ির পকোড়া: একটি পাত্রে মুড়ি, পেঁয়াজ কুচি, আলু সেদ্ধ, ধনেপাতা কুচি, লঙ্কা কুচি, নুন, গোলমরিচ, বেসন, চালের গুঁড়ো পরিমাণ মতো নিয়ে অল্প মাত্রায় জল দিয়ে মিশ্রণটি মাখতে থাকুন। এ বার গোল গোল পকোড়ার আকারে গড়ে গরম তেলে ভেজে তুলে নিন। উপর থেকে চাটমশলা ছড়িয়ে পরিবেশন করন গরমাগরম মুড়ির পকোড়া।
মুড়ির চিল্লা: সমপরিমাণ সুজি ও মুড়ির গুঁড়ো নিয়ে তাতে একে একে দই, পেঁয়াজ কুচি, ক্যাপসিকাম কুচি, গাজর কুচি, কাঁচা লঙ্কা কুচি, ধনেপাতা কুচি ও স্বাদমতো নুন দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিন। ননস্টিক তাওয়ায় সামান্য মাখন লাগিয়ে প্যানকেকের মতো করে সেঁকে নিন। তৈরি হয়ে যাবে মুড়ির চিল্লা।
মুড়ির বার: কড়াইতে ঢেলা গুড় নিয়ে তাতে খানিকটা জল মিশিয়ে ভাল করে জাল দিয়ে দিন। এ বার একে একে তাতে বাদাম কুচি, কাঠবাদাম কুচি, কিশমিশ কুচি আর মুড়ি দিয়ে মিনিট দুয়েক নাড়াচাড়া করে পাক দিয়ে নিন। এ বার একটি কানাউঁচু থালায় ভাল করে ঘি লাগিয়ে মিশ্রণটি ছড়িয়ে দিন। গরম থাকা অবস্থাতেই একটি ছুরি দিয়ে বারের আকারের কাটার চিহ্ন দিয়ে রাখুন, এতে পরে কাটতে সুবিধা হবে। এর পর মিশ্রণটি ঠান্ডা ও শক্ত হয়ে গেলে সেই চিহ্ন ধরে আয়তকার আকৃতিতে কেটে কেটে পরিবেশন করুন মুচমুচে স্ন্যাকস বার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy