হাতির হামলায় মৃত্যু
নিজস্ব সংবাদদাতা • মালবাজার
হাতির হামলায় মৃত্যু হল চা শ্রমিকের। গত সোমবার গভীর রাতে ডুয়ার্সের নাগরাকাটা ব্লকের হোপ চা বাগানে ঢুকে পড়ে একটি দাঁতাল। বাগানের ফ্যাক্টরীর নৈশ প্রহরী পর্বত দর্জি (৫৬)১৩ নম্বর সেকশনে রাতপাহারার সময় দাঁতালের মুখে পড়ে যান। দাঁতালটি তাঁকে শুঁড়ে পেঁচিয়ে আছাড় মারলে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। এদিকে অন্য একটি হাতির দল নাগরাকাটা ব্লকের গাঠিয়া , লুকসান গ্রাস মোড় চা বাগানে হামলা চালিয়ে ১২টির বেশি শ্রমিক আবাস ভেঙে গুড়িয়ে দেয়।
হরিণ উদ্ধার
হিজলি রেঞ্জ অফিসে। —নিজস্ব চিত্র।
লোকালয়ে ঘুরে বেড়ানো একটি বুনো হরিণকে দাঁতন থেকে উদ্ধার করে হিজলি রেঞ্জে নিয়ে এল বন দফতর। রবিবার ব্লকের সুবর্ণরেখা ঘেঁষা বড়া গ্রাম থেকে ওই হরিণটি দিকভ্রান্ত হয়ে ছুটে বেড়াচ্ছিল বলে স্থানীয়েরা জানান। দু’টি রেঞ্জের দায়িত্বপ্রাপ্ত রেঞ্জার অনিন্দ্য গুহঠাকুরতা জানান, হরিণটি ভয়ের মধ্যে রয়েছে। সুস্থ হলে স্থানান্তর নিয়ে বন দফতর ভাববে।
কাজিরাঙা থেকে মানসে বারাশিঙা
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
বারাশিঙা তথা ইস্টার্ন সোয়াম্প ডিয়ারের প্রতিস্থাপন করা হল অসমের মানসে। কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানে এই প্রজাতির হরিণ মেলে। সেখান থেকে ১৯টি বারাশিঙা পাঠানো হল মানস জাতীয় উদ্যানে। কাজিরাঙায় বারাশিঙা রয়েছে ৮০০টি। যে কোনও সময় মহামারী, বন্যা বা অন্য বিপর্যয়ে তারা নিশ্চিহ্ন হতে পারে বলে আশঙ্কা ছিলই। তাই ঠিক হয়, ৯ ডিসেম্বর কাজিরাঙা থেকে ২০-২৫টি হরিণ নিয়ে গিয়ে মানস জাতীয় উদ্যানে ছাড়া হবে। কিন্তু ওই সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট সংখ্যক হরিণ ধরা যায়নি। তাই প্রতিস্থাপন প্রক্রিয়া স্থগিত রাখা হয়। গত কাল বিকেলের মধ্যে ১৯টি হরিণ ধরা পড়ে। রাতেই তাদের মানস জাতীয় উদ্যানের উদ্দেশে পাঠানো হয়। আজ তারা মানসে পৌঁছয়।
চাপড়ামারি বনবাংলোর অদূরেই কিলকট চা-বাগান। শুক্রবার রাতে সেখানেই বনশুয়োর ধরতে ফাঁদ পেতেছিলেন
স্থানীয় বনবস্তির বাসিন্দারা। রাতে ফাঁদে পা দেয় এক চিতাবাঘ। গ্রামবাসীরা অবশ্য জাল-বন্দি বাঘকে রেয়াত
করেনি। তির-লাঠি-বর্শার খোঁচায় গুরুতর জখম চিতাবাঘটিকে পরে বনকর্মীরা নিয়ে যান
গরুমারায়। সেখানেই তার চিকিৎসা চলছে। ছবি: দীপঙ্কর ঘটক
শিকারে সফল।
শীত পড়তেই ভিড় জমছে সার্কাসের তাঁবুতে। শিলিগুড়িতে একটি খেলা দেখাচ্ছে হাতি। সোমবার বিশ্বরূপ বসাকের তোলা ছবি।