Advertisement
E-Paper

টুকরো খবর

অবশেষে গাছ থেকে বেআইনি হোর্ডিং, পোস্টার, ব্যানার খুলে ফেলার ব্যাপারে উদ্যোগী হল দুর্গাপুর পুরসভা। পেরেক পুঁতে এ ভাবে বিজ্ঞাপন দেওয়ার ফলে গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে, এমন অভিযোগ তুলে সরব হয়েছিলেন শহরবাসীর একাংশ। শহরের মেয়র অপূর্ব মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘সব ক’টি ওয়ার্ড থেকেই গাছে লাগানো বেআইনি বিজ্ঞাপন খুলে ফেলে ফেলা হবে।’’

শেষ আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:০৪

গাছ থেকে বিজ্ঞাপন সরানো শুরু

নিজস্ব সংবাদদাতা • দুর্গাপুর

অবশেষে গাছ থেকে বেআইনি হোর্ডিং, পোস্টার, ব্যানার খুলে ফেলার ব্যাপারে উদ্যোগী হল দুর্গাপুর পুরসভা। পেরেক পুঁতে এ ভাবে বিজ্ঞাপন দেওয়ার ফলে গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হচ্ছে, এমন অভিযোগ তুলে সরব হয়েছিলেন শহরবাসীর একাংশ। শহরের মেয়র অপূর্ব মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘সব ক’টি ওয়ার্ড থেকেই গাছে লাগানো বেআইনি বিজ্ঞাপন খুলে ফেলে ফেলা হবে।’’দুর্গাপুরের অধিকাংশ রাস্তার ধারেই বড় বড় গাছ রয়েছে। পুরসভা বা এডিডিএ-র নির্দিষ্ট জায়গায় বিজ্ঞাপন দিতে গেলে খরচ আছে। কিন্তু গাছে বিজ্ঞাপন দেওয়া যায় বিনা পয়সায়। কাজেই, ব্যবসায়িক হোক বা সামাজিক সংস্থা, এমনকি ব্যক্তিবিশেষও প্রয়োজন মতো গাছে পেরেক পুঁতে বিজ্ঞাপন সাঁটিয়েছে। শহরজুড়ে ইচ্ছে মতো গাছের গায়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে সেই সব বিজ্ঞাপন। বন দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ধরনের পেরেক পোঁতার ফলে গাছের স্বাস্থ্যহানি হয়। বৃদ্ধিও ব্যাহত হয়। দূষণ কবলিত দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলে এ ভাবে গাছের অকালমৃত্যুর খবরে উদ্বেগ প্রকাশ করেন মেয়র অপূর্ববাবু। তিনি জানান, পুরসভা নিয়মিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি নেয়। সেখানে এ ভাবে গাছের অকালমৃত্যু রোধে পুরসভা উদ্যোগী হবে। সব কাউন্সিলরকে এ ব্যাপারে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। বৃহস্পতিবার সিটি সেন্টার এলাকা থেকে গাছ বিজ্ঞাপনমুক্ত করার উদ্যোগ শুরু হয়েছে বলে পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে। মেয়র বলেন, ‘‘ধাপে-ধাপে সারা শহরেই তা কার্যকর করা হবে।’’ এ ব্যাপারে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন বন দফতরের দুর্গাপুর বিভাগের আধিকারিক মিলন মণ্ডল।

নাজেহাল বনদফতর

নিজস্ব সংবাদদাতা • মুরারই

পাশের রাজ্য ঝাড়খণ্ডে সরানো গেল না দাঁতালটিকে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বীরভূমের মুরারই থানার মিত্রপুর মাঠে হাতিটির অবস্থান একচুলও সরাতে পারেনি বনদফতর। বিকেলে বনদফতরের কর্মীরা ফের হাতিটিকে তাড়ানোর কাজে নামেন। তাতেও সফল হননি। বনদফতরের এক আধিকারিক জানান, রাতে মশাল জ্বেলে হাতিটিকে তাড়ানোর জন্য হুলা পার্টিও কাজ করছে। তবুও হাতিটি নিজের গতিপথ বদলায়নি। জেলা আধিকারিক সন্তোষা জি আর বলেন, ‘‘বুধবার হাতিটিকে নলহাটি থানার কোগ্রাম থেকে তাড়ানোর জন্য হুলাপার্টি নিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করা হয়েছে। তবুও হাতিটি ঝাড়খণ্ডের দিকে পাঠানো যাচ্ছে না।’’

বালকের মৃত্যু

নিজস্ব সংবাদদাতা • রঘুনাথগঞ্জ

মোষের গুঁতোতে মৃত্যু হল এক বালকের। মৃতের নাম কামাল হোসেন (৯)। বুধবার বিকেলে সুতির রঘুনাথপুর গ্রামের ঘটনা। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন বিকেলে বাড়ির পাশের পুকুরে নিজেদের মোষকে স্নান করাতে নিয়ে যায় ওই বালক। পুকুরে মোষের গলার দড়িতে পা আটকে যায় কামালের। পরে ডাঙার উঠে মোষটি ওই বালককে এলোপাথারি গুঁতো মারতে থাকে। জখম ওই বালককে আশঙ্কাজনক অবস্থায় জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসা শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই তার মৃত্যু হয়। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিনই কামাল বাড়ির মোষটিকে পুকুরে স্নান করাতে নিয়ে যেত। এ দিন কী করে এমনটা ঘটল বুঝতে পারছেন না বাড়ির লোকজন।

আটক ১০ উট

মালদহ সীমান্তে পাচারকারীদের হাত থেকে ১০টি উট উদ্ধার করেছে বিএসএফ। বৃহস্পতিবার ভোরে মহদিপুর সীমান্তে কিছু লোককে উট নিয়ে সীমান্তের দিকে যেতে দেখে তাড়া করেন জওয়ানেরা। দুষ্কৃতীরা উট ফেলে পালায়।

গন্ডার হত্যা

ফের গন্ডার হত্যা হল কাজিরাঙায়। এই বার ঘটনাস্থল অগরাতলি রেঞ্জ। বন বিভাগ সূত্রে খবর, আজ সকালে জাতীয় উদ্যানের অগরাতলি রেঞ্জের বালিডুবি শিবির এলাকা থেকে তিন বার গুলির শব্দ শোনা যায়। রক্ষীরা তল্লাশি শুরু করেন। কিছুক্ষণ পরে, ওই এলাকা থেকে একটি গন্ডারের মৃতদেহ মেলে। শিকারিরা তার খড়্গ কেটে উধাও হয়ে যায়। এই নিয়ে চলতি বছরে কাজিরাঙায় ৯টি গন্ডার শিকারিদের গুলিতে প্রাণ দিল।

হাতির হানা

হাতির হানায় মহিলার মৃত্যু হল। অসমের নগাঁও জেলার ঘটনা। পুলিশ জানায়, জখলাবান্ধা এলাকা এক চা বাগানের গত রাতে হাতির পাল আসে। বেশ কিছু ঘর ভাঙে তারা। হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে পূর্ণিমা ডিগাল নামে এক মহিলার মৃত্যু হয়।

কুকুর আতঙ্ক

সারমেয় আতঙ্কে কাঁপছে শিলং। গত কাল বিকাল থেকে রোগগ্রস্ত এক অ্যালসেসিয়ানের কামড়ে মাওরো ও গল্ফ লিংক এলাকায় অন্তত ১৪ জন জখম হয়েছেন। পুলিশ জানায়, কুকুরটি প্রথমে মাওলাই মাওরো এলাকায় এক কিশোরীকে কামড়ায়। এরপর, পাইনথোরবায় ৬ জন ও ল্যাংকিরডিং, গল্ফ লিংক এলাকায় আরও ৬ জনকে কামড়ায়। পুরসভায় ফোন করেও লাভ হয়নি। সেখান থেকে জানানো হয়, কুকুর ধরার মতো দক্ষ কর্মী নেই। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী এ এল হেক খবর পেয়ে কুকুরটিকে চিহ্নিত করে ধরবার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি কুকুরের কামড়ে হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের দেখতে যান। মন্ত্রী জানান, বিনামূল্যে চিকিৎসা দেওয়া হবে।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy