Advertisement
E-Paper

টুকরো খবর

কালী প্রতিমা বিসর্জনের শেষ দিনেও পুলিশি নিষেধাজ্ঞা না মেনে তারস্বরে ডিজে সাউন্ড-বক্স বাজিয়ে চলল শোভাযাত্রা। রবিবার রাতের খড়্গপুরে বড় রাস্তা থেকে পাড়ার অলিগলিতেও শব্দ দৌরাত্ম্য চলল। স্থানীয় সূত্রে খবর, মালঞ্চ, খরিদা, সুভাষপল্লি, তালবাগিচা, ইন্দা, নিউ ট্রাফিক ও পুরাতনবাজার এলাকায় বেরিয়েছিল একাধিক কালী প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রা। অভিযোগ, সেখানে বক্স বেজেছে তারস্বরে, পোড়ানো হয়েছে নিষিদ্ধ শব্দবাজি।

শেষ আপডেট: ২৯ অক্টোবর ২০১৪ ০১:৩৭

বিসর্জনে শব্দ তাণ্ডব

নিজস্ব সংবাদদাতা • খড়্গপুর

কালী প্রতিমা বিসর্জনের শেষ দিনেও পুলিশি নিষেধাজ্ঞা না মেনে তারস্বরে ডিজে সাউন্ড-বক্স বাজিয়ে চলল শোভাযাত্রা। রবিবার রাতের খড়্গপুরে বড় রাস্তা থেকে পাড়ার অলিগলিতেও শব্দ দৌরাত্ম্য চলল। স্থানীয় সূত্রে খবর, মালঞ্চ, খরিদা, সুভাষপল্লি, তালবাগিচা, ইন্দা, নিউ ট্রাফিক ও পুরাতনবাজার এলাকায় বেরিয়েছিল একাধিক কালী প্রতিমা বিসর্জনের শোভাযাত্রা। অভিযোগ, সেখানে বক্স বেজেছে তারস্বরে, পোড়ানো হয়েছে নিষিদ্ধ শব্দবাজি। খরিদার একটি শোভাযাত্রার ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে সাউন্ড বক্সটি। সোমবার অভিযোগ আসার পরে ইন্দার আরও দু’টি পুজো কমিটিকে বিজ্ঞপ্তি পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে খড়্গপুর টাউন থানা।

আবর্জনা নষ্টে নয়া উদ্যোগ

নিজস্ব সংবাদদাতা • শিলিগুড়ি

বিজ্ঞানসম্মত ভাবে আবর্জনা নষ্ট করার ব্যবস্থা করতে উদ্যোগী উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতর এবং এসজেডিএ কর্তৃপক্ষ। সোমবার এসজেডিএ’র দফতরে একটি সংস্থা ওই কাজের ক্ষেত্রে তাদের পদ্ধতি বিস্তারিত তুলে ধরেন। তা দেখতে উপস্থিত ছিলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী তথা এসজেডিএ’র চেয়ারম্যান গৌতম দেব-ও। তবে তাদের তৈরি এক একটি ইউনিটে ১০ টনের বেশি বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ করে নষ্ট করার ব্যবস্থা নেই বলে শিলিগুড়ির শহরের আবর্জনা বিজ্ঞানসম্মত ভাবে নষ্ট করার কাজ তাদের পক্ষে করা সম্ভব নয়। এ দিন প্রাথমিক আলোচনার পর উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী তা জানিয়েও দেন। কেন না শিলিগুনি শহরে প্রতিদিন গড়ে ২৫০ টন বর্জ্য উত্‌পন্ন হয়। তিনি বলেন, “ছোটখাট কোনও ক্ষেত্রে তাদের কাজে লাগানো যায় কি না তা ভাবা হচ্ছে।”

কেন্দ্রের গঙ্গা সাফাই মানচিত্রে সামিল বাংলাও

নিজস্ব সংবাদদাতা • নয়াদিল্লি

প্রধানমন্ত্রীর গঙ্গা সাফাই অভিযানে স্থান পেল পশ্চিমবঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই গঙ্গা সাফাই করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। শুরু হয়েছে সেই অভিযানও। রাজ্যের সেচ ও জলপথ দফতরের অভিযোগ, এই পরিকল্পনার মূল নকশায় গুরুত্বই দেওয়া হয়নি পশ্চিমবঙ্গকে। বৈষম্য দূর করার দাবি নিয়ে আজ কেন্দ্রীয় জলসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী উমা ভারতীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন রাজ্যের সেচ ও জলপথ দফতরের মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকে রাজ্যের তরফে উমা ভারতীর কাছে ক্ষোভ জানিয়ে বলা হয়, কেন্দ্র ভাবছে, গঙ্গোত্রী থেকে বারাণসী পর্যন্ত গঙ্গাকে সাফ করলেই দায়িত্ব শেষ। দূষিত ওই অংশ সাফ না হলে পরিকল্পনার উদ্দেশ্য ব্যাহত হবে। বৈঠকের পরে রাজীববাবু বলেন, “রাজ্যের যুক্তি কেন্দ্র মেনে নিয়েছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন, হরিদ্বার-বারাণসীর মতো গঙ্গা তীরবর্তী শহরগুলিতে যে ভাবে সাফাই অভিযান চলছে, ঠিক সে ভাবেই গুরুত্ব দেওয়া হবে গঙ্গাসাগরকেও।” ‘গঙ্গাবাহিনী’ নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী দল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উমা ভারতী।

বক্রেশ্বর নিয়ে

বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে সোমবার মামলা উঠল জাতীয় পরিবেশ আদালতে। মামলা রুজু হওয়ার পরে পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্ত জানান, ওই তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ছাই চন্দ্রভাগা নদীতে মিশছে। তাতে নদীর জল দূষিত হচ্ছে। এলাকার জনস্বাস্থ্য, চাষের জমি ও গবাদি পশুর ক্ষতি হচ্ছে। ছাই হাওয়ায় মিশে বায়ুদূষণও ঘটাচ্ছে। কোর্টে সুভাষবাবুর অভিযোগ, সেই ছাই কেন্দ্রের ভিতরেই একটি পুকুরে জমিয়ে রাখার ব্যবস্থা থাকে। কিন্তু বক্রেশ্বরে সেই ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছে। তার ফলেই দূষণ বাড়ছে। মামলার সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নোটিস পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ৩ নভেম্বর ফের শুনানি।

ফুলে ফুলে মধুর খোঁজে

খাবার নিয়ে ঘরে ফেরা।

brief story jibjagat tukro
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy