হনুমানের উপদ্রব মাড়গ্রামে
নিজস্ব সংবাদদাতা • মাড়গ্রাম
হনুমানের উপদ্রবে তটস্থ মাড়গ্রাম থানার কালুহা পঞ্চায়েতের বেশ কয়েকটি গ্রাম। এলাকার বাসিন্দারা জানিয়েছেন, গত পাঁচদিন থেকে ওই কগ্রামগুলিতে একটি হনুমান দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। এখনও পর্যন্ত হনুমানের কামড়ে ডাঙাপাড়া গ্রামের তিনজন এবং তপন গ্রামের দু’জন জখম হয়েছেন। আহতদের রামপুরহাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার মধ্যে ডাঙাপাড়া গ্রামের বিকাশ মণ্ডলের আঘাত গুরুতর। এলাকার ডাঙাপাড়া, তপন এবং সংলগ্ন মারবাশোড় গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এলাকায় ওই হনুমানটির তাণ্ডবে কার্যত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা। গত শুক্রবার বিকাশবাবুর কাঁধের উপরের অংশে কামড়ে দেয় হনুমানটি। তাঁকে রামপুরহাট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁর ক্ষত স্থানে আটটি সেলাই করা হয়। এর আগে ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের আরও দু’জন প্রৌঢ়কে জখম করে হনুমানটি। গ্রামবাসী লালমোহন মাল বলেন, “পাঁচদিন আগে তপন গ্রাম থেকে হনুমানটি গ্রামে ঢোকে। তারপর থেকেই গ্রামের ঘরে ঘরে ঢুকে নানান রকম ভাবে উপদ্রব শুরু করেছে।” গ্রামবাসীর তাড়া খেয়ে এরপর পাশের গ্রামে মারবাশোড়ে আশ্রয় নেয় হনুমানটি। সেখান থেকে তাড়া খেয়ে ফের সে ঢোকে ডাঙ্গাপাড়ায়।
মানসে ফের গন্ডার হত্যা
নিজস্ব সংবাদদাতা • গুয়াহাটি
পর্যটকদের জন্য মানস জাতীয় উদ্যানের দরজা খুলল যে দিন, ঠিক সেই দিনই মানসের ভিতর থেকে উদ্ধার হল গন্ডারের মৃতদেহ। তার খড়্গটি শিকারিরা কেটে নিয়েছে। এই বছর মানসে একটিও গন্ডার হত্যা না হওয়ায় কর্তৃপক্ষ স্বস্তিতে ছিলেন। কিন্তু আজ প্রায় পূর্ণবয়স্ক পুরুষ গন্ডারটির দেহ উদ্ধার হওয়ায় ২০১১ থেকে আজ অবধি মানসে নিহত গন্ডারের সংখ্যা দাঁড়াল ৮। এখানে আরও ২৪টি গন্ডার রয়েছে। মানসে সব গন্ডারই কাজিরাঙা ও পবিতরার জঙ্গল থেকে আনা। এ দিন যে গন্ডারটির দেহ উদ্ধার হয়েছে, সেটিকে অন্তত দিন তিনেক আগে মারা হয় বলে সন্দেহ বন বিভাগের।
বর্ষার মরসুমে ছ’মাস বন্ধ থাকার পর শনিবার পর্যটকদের জন্য খুলল কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যান। কোহরা রেঞ্জে উজ্জ্বল দেবের তোলা ছবি।