Advertisement
১৭ মে ২০২৪
Ajinkya Rahane

Ajinkya Rahane: স্ত্রী, মেয়েকে নিয়ে অতীতের স্মৃতি রোমন্থন করতে কোথায় গেলেন রহাণে

ভারতীয় দলে জায়গা ফিরে পেতে ঘরোয়া ক্রিকেটকেই বেছে নিয়েছেন অজিঙ্ক রহাণে। মুম্বইয়ের হয়ে রঞ্জি ট্রফিতে শতরান করেছেন সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে।

সপরিবারে নিজের স্কুলে রহাণে।

সপরিবারে নিজের স্কুলে রহাণে। ছবি: টুইটার থেকে

নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ১০ মার্চ ২০২২ ১৪:০৬
Share: Save:

দীর্ঘ দিন ব্যাটে রানের খরা। বাদ পড়তে হয়েছে জাতীয় দল থেকে। রঞ্জি ট্রফির গ্রুপ পর্বের খেলাও শেষ। আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজি কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রস্তুতি শিবির এখনও শুরু হয়নি। ব্যস্ত সূচির মাঝে হাতে কয়েক দিনের অবসর। এই সুযোগে ক্রিকেট জীবনের আঁতুরঘরে ঘুরে এলেন অজিঙ্ক রহাণে।
মহারাষ্ট্রের থানে জেলার ছোট্ট শহর ডোম্বিবলীতে কেটেছে রহাণের ছেলেবেলা। সেখানকার এসভি যোশী হাইস্কুলে পড়তেন রহাণে। ভারতীয় টেস্ট দলের প্রাক্তন সহ অধিনায়কের ক্রিকেটে হাতে খড়িও সেখানেই। ছোট বেলার স্মৃতি রোমন্থন করতে স্ত্রী রাধিকা এবং মেয়ে আর্যাকে নিয়ে নিজের স্কুলে ঘুরে এলেন রহাণে। স্কুলে পড়ার সময় কোথায় কী করতেন সে সবও ঘুরে ঘুরে দেখালেন স্ত্রীকে।
স্কুল সফরের ভিডিয়ো নেট মাধ্যমে পোস্ট করেছেন রহাণে। দীর্ঘ দিন পর নিজের স্কুলে গিয়ে তিনি দারুণ খুশি। রহাণে বলেছেন, ‘‘নিজের শিকড়কে ফিরে দেখা একটা বিশেষ ব্যাপার। এটা আপনাকে মাটির কাছাকাছি থাকতে সাহায্য করবে। এই ডোম্বিবলীতেই আমরা থাকতাম। এখন অনেক পরিবর্তন হয়েছে জায়গাটার। আমার মনে সেই পুরনো ডোম্বিবলীই গেঁথে রয়েছে।’’ তিনি আরও বলেছেন, ‘‘অনেক বছর ধরেই এখানে আসতে চাইছিলাম। অবশেষে আসা হল। এখানেই আমার ক্রিকেট খেলা শুরু। সে সময় স্কুলের প্রচুর সাহায্য, সমর্থন পেয়েছিলাম। স্কুল অনেক বদলে গিয়েছে। আমার কাছে অবশ্য এই স্কুল এক বিশেষ অনুভূতি।’’

ভারতীয় দলে জায়গা ফিরে পেতে ঘরোয়া ক্রিকেটকে বেছে নিয়েছেন এই ডান হাতি ব্যাটার। মুম্বইয়ের হয়ে রঞ্জিতে একাধিক ইনিংসে ভাল রান করেছেন। শতরান করেছেন সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। রঞ্জির নকআউট পর্বেও তাঁর দিকে নজর থাকবে জাতীয় নির্বাচকদের।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE