আগের ম্যাচে বৈভব সূর্যবংশীর ব্যাটিংয়ে চূর্ণ হতে হয়েছিল গুজরাত টাইটান্সকে। সেই হার ভুলে গিয়ে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে জয়ে ফিরতে মরিয়া গুজরাত। হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে অহমদাবাদে আগে ব্যাট করে ২২৪/৫ তুলল তারা।
মহম্মদ শামির প্রথম ওভারেই ১১ রান নেন গুজরাতের ওপেনারেরা। দ্বিতীয় ওভারে জয়দেব উনাদকাট দেন পাঁচ রান। তৃতীয় ওভার থেকেই গুজরাত স্বমূর্তি ধারণ করে। শামিকে পাঁচটি চার মেরে সেই ওভার থেকে ২০ রান আদায় করেন সাই সুদর্শন। পঞ্চম ওভারে হর্ষল পটেলকে তিনি চারটি চার মারেন। পঞ্চম ওভারেই পঞ্চাশ পেরিয়ে যায় গুজরাত।
সপ্তম ওভারে সুদর্শনকে তুলে নেন জিশান আনসারি। ব্যাকফুটে খেলতে গিয়ে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দেন সুদর্শন (৪৮)। পাওয়ার প্লে-র মধ্যে তিনি একাই ৪৫ রান করেন, যা ঋদ্ধিমান সাহার ৫৩ রানের পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ।
আরও পড়ুন:
সুদর্শন ফেরার গুজরাতের রানের গতি কিছুটা কমে যায়। তা ওঠে দশম ওভারে। সেই ওভারে শামিকে দু’টি চার এবং একটি ছয় মেরে ১৭ রান নেন শুভমন। ১৩তম ওভারে গুজরাত অধিনায়কের রান আউট নিয়ে কিছুটা দোটানা তৈরি হয়। হাইনরিখ ক্লাসেনের গ্লাভস আগে উইকেটে লেগেছিল কি না সেই সিদ্ধান্ত নিতে অনেকটা সময় যায়। শেষ পর্যন্ত আউট হন শুভমন (৭৬)।
দুই ওপেনার ফিরে যাওয়ার পর রান তোলার দায়িত্ব নেন বাটলার। তিনটি চার এবং চারটি ছয়ের সাহায্যে ৩৭ বলে ৬৪ করেন তিনি। তত ক্ষণে গুজরাতের রানও ২০০ পেরিয়ে গিয়েছে।