Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
PCB

পাকিস্তান বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডেই ছিটকে যাবে! মনে করছেন সে দেশের প্রাক্তন জোরে বোলার

প্রাক্তন জোরে বোলারের দাবি, মিডল অর্ডার ব্যাটাররাই বিশ্বকাপে ভোগাবে পাকিস্তানকে। অভিজ্ঞ ব্যাটার ফখর জমানের বাদ পড়া কিছুতেই তিনি মেনে নিতে পারছেন না। তোপ দেগেছেন কোচের দিকেও।

পাকিস্তান দল নিয়ে আশঙ্কা প্রাক্তনের।

পাকিস্তান দল নিয়ে আশঙ্কা প্রাক্তনের। ফাইল ছবি

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৫:২৫
Share: Save:

গত বছরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে প্রথম রাউন্ডেই বিদায় নিয়েছিল ভারত। এ বার সেই হাল হতে পারে পাকিস্তানের। দল ঘোষণার পরে বাবর আজমদের এ ভাবেই আক্রমণ করলেন শোয়েব আখতার। প্রাক্তন জোরে বোলারের মতে, মিডল অর্ডার ব্যাটাররাই ভোগাবে পাকিস্তানকে। ফখর জমানের বাদ পড়া কিছুতেই তিনি মেনে নিতে পারছেন না।

শোয়েব বলেছেন, “পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড কী দল নির্বাচন করেছে বুঝতে পারছি না। মিডল অর্ডার নিয়ে সবচেয়ে বেশি দুশ্চিন্তা ছিল। সেটাকেই পাত্তা দিল না কেউ। কোনও বদলই হল না। এর আগে লক্ষ বার বলেছি, ফখরকে ছ’টা ওভার দাও। অস্ট্রেলিয়ার পিচে ও ভাল খেলতে পারবে। বাবরকে উপরে খেলাও। সে কথা শোনাই হল না।”

শোয়েবের এক সময়ের সতীর্থ সাকলাইন মুস্তাক এখন পাকিস্তানের কোচ এবং মুখ্য নির্বাচক। শোয়েবের দাবি, টি-টোয়েন্টি সম্পর্কে কিছুই বোঝেন না সাকলাইন। তাঁর কথায়, “যদি মুখ্য নির্বাচকই গড়পরতা মানের হয়, তা হলে দলও সে রকমই হবে। ২০০২-এ শেষ বার সাকলাইন ক্রিকেট খেলেছে। বন্ধু বলে ওর বেশি সমালোচনা করতে চাই না। তবে আমার মতে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট সম্পর্কে ওর কোনও ধারণাই নেই। এটা ওর জায়গা নয়। মহম্মদ ইউসুফ (ব্যাটিং কোচ) তো দলের সঙ্গেই যুক্ত নয়। ও থাকলে আমাদের ব্যাটিং এত দুর্বল কেন? হয়তো ওকে দলের অন্দরে বেশি কথাই বলতে দেওয়া হয় না।’’

শোয়েব ক্ষুব্ধ পাকিস্তানের ব্যাটার ইফতিকার আহমেদের মতো। তাঁকে তুলনা করেছেন প্রাক্তন অধিনায়ক মিসবা উল-হকের সঙ্গে। তাঁর ধারণা, মিসবার মতোই ধীর গতির ক্রিকেটার ইফতিকার। শোয়েব বলেছেন, “ইফতিকারকে নিয়ে কী আর বলব! মনে হচ্ছে ও মিসবার দ্বিতীয় সংস্করণ।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE