Advertisement
১৮ মে ২০২৪
Lionel Messi

যদি কপালে লেখো নাম! বিশ্বজয়ী মেসির ট্যাটু করিয়ে আফসোস ভক্তের, কী বলছেন তিনি?

আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জেতার পরে নিজের কপালে লিয়োনেল মেসির নামের ট্যাটু করিয়েছিলেন তাঁর এক ভক্ত। কিন্তু তার পর নিজের কাজের জন্য আফসোস করছেন তিনি। কেন?

নিজের কপালে মেসির ট্যাটু করিয়েছেন কলম্বিয়ার তরুণ মাইক জ্যাম্বস। সেই ট্যাটু করিয়ে আফসোস করছেন তিনি।

নিজের কপালে মেসির ট্যাটু করিয়েছেন কলম্বিয়ার তরুণ মাইক জ্যাম্বস। সেই ট্যাটু করিয়ে আফসোস করছেন তিনি। ছবি: টুইটার

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২৩ ১৯:৩৮
Share: Save:

আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ জেতার পরে লিয়োনেল মেসির নাম খোদাই করিয়েছিলেন কপালে। কিন্তু এখন ট্যাটু করিয়ে ভুগছেন কলম্বিয়ার তরুণ মাইক জ্যাম্বস। আফসোস করছেন তিনি। কেন এই সিদ্ধান্ত নিলেন সেটা ভেবেই রাগ হচ্ছে তাঁর।

প্রিয় দল বিশ্বকাপ জেতার পরে মেসিভক্ত মাইক নিজের কপালে মেসির নামের ট্যাটু করিয়েছিলেন। শুধু সেখানেই থেমে থাকেননি তিনি। এক দিকের গালে স্প্যানিশ ভাষায় লিখিয়েছিলেন ‘দিয়স’, যার অর্থ ঈশ্বর। অন্য দিকের গালে তিনটি তারার ট্যাটু করিয়েছিলেন তিনি। আর্জেন্টিনা তিন বার বিশ্বকাপ জেতায় এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মাইক।

গত ২১ ডিসেম্বর নিজের ট্যাটু করার ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে প্রকাশ করেছিলেন মাইক। কিন্তু তার পরেই বিড়ম্বনায় পড়েছেন। এই কাজের জন্য অনেক সমালোচনা হচ্ছে তাঁর। কেউ বলছেন, জনপ্রিয় হওয়ার জন্য এই নাটক করেছেন মাইক। আবার কেউ বলছেন, অন্য দেশের ফুটবলারের জন্য এই কাজ করে নিজের দেশের ফুটবলারদের অসম্মান করেছেন তিনি। এই সমালোচনার মুখে আফসোস করছেন তিনি।

আরও একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে সে কথা জানিয়েছেন মাইক। সেখানে তিনি বলেছেন, ‘‘এই ট্যাটু করিয়ে আমি আফসোস করছি। ভেবেছিলাম এই কাজ করে আমি আনন্দে থাকব। কিন্তু আমার ও আমার পরিবারের প্রতি এত নেতিবাচক মন্তব্য আসছে যে আমি হতাশ। ভাবতে পারিনি এত তাড়াতাড়ি এই ধরনের কথা আমাকে বলতে হবে। যে কাজ করেছিলাম তার জন্য গর্ব হচ্ছিল। কিন্তু এখন সেটা হচ্ছে না।’’

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Lionel Messi Argentina Football tattoo
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE