ধাক্কা: আশিককে পাচ্ছে না মোহনবাগান। ছবি: ফেসবুক।
এএফসি কাপ ও আইএসএলে যাত্রা শুরু করার আগে ধাক্কা মোহনবাগানে। হাঁটুর চোটের কারণে এ বারের মরসুম থেকেই ছিটকে গেলেন আশিক কুরুনিয়ন! ভারতীয় দলের হয়ে তাইল্যান্ডে কিংস কাপ খেলতে গিয়ে ইরাকের বিরুদ্ধে ম্যাচে হাঁটুর লিগামেন্টে চোট পান সবুজ-মেরুন তারকা।
মোহনবাগানের অভিযোগ, জাতীয় দলের চিকিৎসকরা এমআরআই না করেই ছেড়ে দিয়েছিলেন আশিককে। সূত্রের খবর, তাঁর লিগামেন্টের ৪০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। রাতের দিকে মোহনবাগানের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয় সারা মরসুমে তাঁকে আর পাওয়া যাবে না। গত মরসুমে আইএসএল এবং এ বার মোহনবাগানের ডুরান্ড কাপ জয়ের অন্যতম কারিগর ছিলেন আশিক।
এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বে মোহনবাগানের প্রথম ম্যাচ ওড়িশা এফসির বিরুদ্ধে ভুবনেশ্বরে। আইএসএলে ডুরান্ড কাপ চ্যাম্পিয়নরা যাত্রা শুরু করবে ২৩ সেপ্টেম্বর। তাদের প্রতিপক্ষ পঞ্জাব এফসি। এই মুহূর্তে আশিকের বিকল্প খোঁজাই সবচেয়ে বড় পরীক্ষা কোচ
জুয়ান ফেরান্দোর।
এ দিকে, মোহনবাগান ক্লাবের উদ্যোগে ইতিহাসকে স্মরণীয় করে রাখতে নেওয়া হয়েছে বিশেষ উদ্যোগ। মোহনবাগানের ম্যাচগুলিতে যুবভারতী স্টেডিয়ামের ‘বি২’ স্ট্যান্ডের নামকরণ হবে ‘১৮৮৯ স্যান্ড’। কারণ ১৮৮৯ সালে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল শতবর্ষ পার করে আসা এই ঐতিহ্যমণ্ডিত ক্লাবের। অন্য দিকে ‘সি২’ স্ট্যান্ডের নামকরণ হবে ‘১৯১১ স্ট্যান্ড’। ইস্ট ইয়র্কশায়ারকে হারিয়ে আইএফএ শিল্ড মোহনবাগান তাঁবুতে প্রথম বার এসেছিল ১৯১১ সালেই।
রানার্স বাংলা: জাতীয় জুনিয়র পুরুষ ফুটবলে রানার্স হল বাংলা। শুক্রবার ভুবনেশ্বরে ফাইনালে তারা ১-২ গোলে পরাজিত হয় উত্তরপ্রদেশের কাছে। বাংলার পক্ষে একমাত্র গোল করেন তনবীর দে। ফাইনালের আগে দলের একাধিক ফুটবলারের অসুস্থতার কারণে বাংলা শিবির কার্যত হাসপাতালে পরিণত হয়েছিল। সেই প্রতিবন্ধকতা স্বত্ত্বেও বাংলা দল লড়াই উপহার দেয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy