জুড বেলিংহ্যাম। ছবি: এক্স (টুইটার)।
ইউরো কাপের মাঝে ফুটবলারদের মানসিক ভাবে তরতাজা রাখতে এক দিনের ছুটি দিয়েছিলেন ইংল্যান্ড কোচ গ্যারেথ সাউথগেট। টিম হোটেলের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছিল হ্যারি কেনদের স্ত্রী, বান্ধবীদের জন্য। ইংল্যান্ডের ফুটবলারেরাও সুযোগ কাজে লাগিয়েছেন। ব্যতিক্রম ছিলেন জুড বেলিংহ্যাম। তিনি সময় কাটিয়েছিলেন বাবা-মায়ের সঙ্গে। তাঁর বান্ধবী লরা সেলিয়া ভল্কক রয়েছেন প্যারিসে।
নেদারল্যান্ডসের মডেল কেন জার্মানি যাননি, তা নিয়ে তৈরি হয় কৌতূহল। তবে কি সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে রিয়াল মাদ্রিদের ফুটবলারের সঙ্গে? তেমন নয়। আসলে তাঁদের মধ্যে কোনও সম্পর্ক তৈরিই হয়নি। বিশেষ একটি কারণে সুন্দরী মডেলের সঙ্গে প্রেমের অভিনয় করেছেন ইংল্যান্ডের মিডফিল্ডার।
ইউরো কাপের সময় প্রায় সব দলের ফুটবলারদের স্ত্রী, বান্ধবীরা রয়েছেন দলের কাছাকাছি কোনও হোটেলে। অনুমতি পেলে ফুটবলারেরা তাঁদের সঙ্গে দেখা করছেন। ইংল্যান্ডের ফুটবলারদের স্ত্রী, বান্ধবীরা সকলেই এখন জার্মানিতে। কোচের অনুমতি পেয়ে গত বুধবার তাঁরা সকলে গিয়েছিলেন টিম হোটেলে। সে কারণে লরার অনুপস্থিতি বেশি করে চোখে লেগেছে। তিনি প্যারিসে নিজের পেশাগত কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। কারণ বেলিংহ্যামের সঙ্গে সম্পর্কের খবর কিছু দিন আগে ঝড় তুলেছিল ইংল্যান্ডের সংবাদমাধ্যমে। ২৫ বছরের মিডফিল্ডারকে বাবা-মায়ের সঙ্গে কাটাতে দেখে শুরু হয় খোঁজখবর। তাতেই উঠে এসেছে আসল তথ্য।
ইংল্যান্ডের একটি সংবাদমাধ্যমের দাবি, বেলিংহ্যামের সঙ্গে লরার প্রেমের খবরটি আসলে ভুয়ো। তাঁদের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই। শুধুমাত্র বিজ্ঞাপনী চমকের জন্য দু’জনের সম্পর্কের গল্প তৈরি করা হয়েছিল। একটি অন্তর্বাস প্রস্তুতকারী সংস্থা তাদের পণ্যের প্রচারের স্বার্থে বেলিংহ্যাম এবং লরাকে এ ভাবে ব্যবহার করেছে। মাদ্রিদে সেই বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ের পর দু’জনকে কখনও একসঙ্গে দেখাও যায়নি। সম্পর্ক নিয়ে কেউ কখনও কোনও মন্তব্যও করেননি।
বেলিংহ্যামের কোনও বান্ধবী নেই। একটি বন্ধুত্বের অ্যাপে তাঁকে দেখা যায়। সেখানেই বান্ধবীর খোঁজ করছেন ইংল্যান্ডের মিডফিল্ডার। কিন্তু মনের মানুষকে এখনও খুঁজে পাননি ইউরোর প্রথম ম্যাচে গোল পাওয়া ফুটবলার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy