বরুণ চক্রবর্তীর সঙ্গেই করোনায় আক্রান্ত হন সন্দীপ। ফাইল চিত্র
আইপিএল চলার সময় তিনি ছিলেন দ্বিতীয় ক্রিকেটার, যিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। কলকাতা নাইট রাইডার্সের জোরে বোলার সন্দীপ ওয়ারিওর এখন অনেকটা সুস্থ। কেরলে লকডাউন চললেও বাড়ির সামনে রোজ সকালে অনুশীলন করেন। তবে বল হাতে মাঠে ফিরলেও কোভিডের দাপটে ঘরবন্দি হয়ে থাকার দিনগুলো ভুলতে পারেন না এই ডানহাতি জোরে বোলার। তাঁর কাছে সেই দিনগুলো যেন দুঃস্বপ্নের মতো।
কিন্তু জৈব বলয় ভেদ করে এই ভাইরাস কীভাবে তাঁর শরীরে থাবা বসালো? সন্দীপ একনাগাড়ে বলে গেলেন, “কীভাবে আক্রান্ত হলাম, এটা বলা খুব মুশকিল। গত ২ মে শরীর খারাপ হতে শুরু করে। তাই নিজেকে সবার থেকে আলাদা করে নিয়েছিলাম। এরপর আমার আরটি-পিসিআর টেস্ট করা হয়। সেই রিপোর্ট কিন্তু নেগেটিভ আসে। যদিও সেই রিপোর্ট পাওয়ার পরেই শুনলাম বরুণ চক্রবর্তী করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। নিজের শরীর খারাপের খবর দলের ডাক্তারকে জানানোর পর আমাকে জৈব বলয় থেকে বের করে হোটেলের আলাদা জায়গায় রাখা হয়। সেই সময় আমার পরপর দুটো পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আমার স্ত্রী আবার ডাক্তার। তাই ও আমার শারীরিক সমস্যা শুনেই রোগ ধরে ফেলেছিল। কারণ ছয় মাস আগে স্ত্রী কোভিডে আক্রান্ত হয়।”
এই ভাইরাস শরীরে ঢুকলে মানুষ দুর্বল হয়ে যায়। সন্দীপের সেই অভিজ্ঞতা হয়েছে। তাই বলেন, “হ্যাঁ কোভিডে আক্রান্ত হলে শরীর খুবই দুর্বল হয়ে যায়। তবে সেই বাধা কাটিয়ে আবার অনুশীলন শুরু করে দিয়েছি। কারণ আমাকে যে মাঠে ফিরতে হবে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy