সঞ্জু স্যামসন। —ফাইল চিত্র।
প্রথমে ব্যাট করে রাজস্থান রয়্যালস তোলে মাত্র ১৪৪ রান। ব্যাট হাতে রিয়ান পরাগ ছাড়া কেউ সে ভাবে নজর কাড়তে পারেননি। সেই রান তুলতে অসুবিধা হয়নি পঞ্জাবের। সহজেই জেতেন স্যাম কারেনরা। ৫ উইকেট হাতে নিয়ে ম্যাচ জিতলেন তাঁরা।
পঞ্জাবের সামনে লক্ষ্য সহজ থাকলেও তা তুলতে ১৯তম ওভার পর্যন্ত খেলতে হয়। রাজস্থানের বোলারেরা চাপে রেখেছিলেন কারেনদের। আবেশ খান নিজের প্রথম ওভারে মাত্র ২ রান দিয়ে তুলে নেন রিলি রুসো এবং শশাঙ্ক সিংহের উইকেট। সেটাই পঞ্জাবের কাছে বড় ধাক্কা ছিল। যা সামলে ম্যাচ জেতান জিতেশ শর্মা এবং অধিনায়ক কারেন।
জস বাটলার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি নিতে দেশে ফিরে গিয়েছেন। ওপেনার জুটি বদলেছে রাজস্থানের। যশস্বী জয়সওয়ালের সঙ্গে ওপেন করতে নেমেছিলেন ইংল্যান্ডের টম কোহলার-ক্যাডমোর। কিন্তু ক্যাডমোর ২৩ বলে ১৮ রান করেন। রান পেলেন না যশস্বীও। তিনি ৪ বলে ৪ রান করে আউট হয়ে যান। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণার পর থেকে রান নেই যশস্বীর ব্যাটে।
অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসন ১৫ বলে ১৮ রান করেন। ব্যাটিং ব্যর্থতা সামলাতে রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে পাঁচ নম্বরে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিল রাজস্থান। ১৯ বলে ২৮ রান করে দলের মান রাখেন তিনি। অশ্বিনকে সঙ্গে নিয়ে ইনিংস গড়ছিলেন পরাগ। অসমের ঘরের ছেলে ৩৪ বলে ৪৮ রান করেন। শেষ ওভারে আউট হয়ে যান তিনি। হর্ষল পটেলের ফুলটস বলের লাইন ফস্কান পরাগ। বল পায়ে লাগে। এলবিডব্লিউ হয়ে যান তিনি।
প্লে-অফ থেকে ছিটকে যাওয়া পঞ্জাবের বিরুদ্ধে হার হজম করা কঠিন রাজস্থানের পক্ষে। প্লে-অফে উঠে গিয়েছেন সঞ্জুরা। কিন্তু পর পর চারটি ম্যাচ হারতে হল তাঁদের। শেষ ম্যাচে রাজস্থান খেলবে কলকাতার বিরুদ্ধে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy