Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
AUDI tea stall

অডি গাড়িতে চায়ের দোকান! চা বিক্রি করে গাড়ি না কি গাড়ি কেনায় চা বিক্রি করতে হচ্ছে? উঠল প্রশ্ন

নাম অমিত কশ্যপ। বাড়ি সম্ভবত পঞ্জাবে। তবে যে অডি গাড়িতে তিনি চা বিক্রি করেন, সেটির নম্বর হরিয়ানার। আর তাতে চেপে তিনি চা বিক্রি করেন মুম্বইয়ে।

Mumbai man sells tea from his expensive Audi Car

গাড়ির সামনে চায়ের দোকানে দুই চা বিক্রেতা। যাঁদের অডি চাওয়ালা বলেই চেনে মুম্বইয়ের লোখন্ডওয়ালার মানুষ। ছবি : ইনস্টাগ্রাম।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
মুম্বই শেষ আপডেট: ৩১ মে ২০২৩ ১৯:০৮
Share: Save:

গাড়ির দাম ৩ কোটি টাকা। তবে গাড়ির মালিক যিনি, তিনি পেশায় চা বিক্রেতা। মুম্বইয়ের লোখন্ডওয়ালায় রোজই তিনি গাড়িটি চালিয়ে আসেন। চায়ের দোকান খোলেন গাড়ির পাশটিতে। দোপায়া টেবিলে চা বানানো হয়। গাড়ির ডিকিতে থাকে দুধ-চা-চিনির জোগান। সমাজমাধ্যমে এই চা বিক্রির বেশ কিছু ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। আর তার পরেই প্রশ্ন উঠেছে, গাড়ির মালিক কি চা বিক্রি করে অডি কিনেছেন? না কি অডি কেনার জন্য এখন তাঁকে চা বিক্রি করতে হচ্ছে?

ভাইরাল ভিডিয়োটির সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার অনলাইন। ভাইরাল ভিডিয়োতে নেটাগরিকদের ওই প্রশ্নের জবাবও মেলেনি। তবে যা জানা গিয়েছে, তা হল চা বিক্রি করে সম্ভবত অডি কেনেননি ওই গাড়ির মালিক। কারণ তিনি চায়ের দোকান খোলার অনেক আগে থেকেই অডি গাড়ির মালিক।

নাম অমিত কশ্যপ। বাড়ি সম্ভবত পঞ্জাবে (তাঁর ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে দেখতে পাওয়া সমস্ত গাড়ির নম্বর প্লেট তাই বলছে)। তবে যে অডি গাড়িতে তিনি চা বিক্রি করেন, সেটির নম্বর হরিয়ানা সরকারের দেওয়া। আর তাতে চেপে তিনি চা বিক্রি করতে আসেন মুম্বইয়ের লোখণ্ডওয়ালার ব্যাকরোডে।

চায়ের দোকানের নাম ‘অন ড্রাইভ টি’। এই দোকানের প্রতিষ্ঠাতা অমিত। তবে এক জন সহ-প্রতিষ্ঠাতাও রয়েছেন। ‘অন ড্রাইভ টি’-র ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে লেখা পরিচয় অন্তত তা-ই বলছে। চায়ের দোকানে অমিতের অংশীদার মন্নু শর্মা। যদিও এঁরা দু’জন অডি গাড়ি কী ভাবে কিনলেন তার কোনও কাহিনি দেওয়া নেই সেখানে। সেটি আপাতত রহস্যই।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

AUDI tea stall
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE