Advertisement
E-Paper

যৌনাঙ্গে আটকে গেল ইস্পাতের রিং! বন্ধ প্রস্রাব, কী ভাবে বালকের প্রাণ বাঁচালেন চিকিৎসকেরা?

প্রতিবেদন অনুযায়ী, যৌনাঙ্গে রিং আটকে যাওয়ার পর ভয় পেয়ে যায় ওই বালক। দু’দিন পর্যন্ত সে তার বাবা-মাকে কিছু জানায়নি। কিন্তু রিং আরও শক্ত ভাবে আটকে গেলে বালকের গোপনাঙ্গ ফুলে যায়। প্রস্রাবও বন্ধ হয়ে যায়।

Ring stuck in private part of a Kerala Boy, this is how Doctors saved him

—প্রতীকী ছবি।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ১৩:১৯
Share
Save

একটি ছোট রিংও জীবনে বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে! তেমনটাই দেখা গেল কেরালার ত্রিশুরের এক ঘটনায়। অদ্ভুত সেই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই সমাজমাধ্যমে হইচই পড়েছে। কিন্তু কী ঘটেছিল? সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্নান করার সময় একটি মোটা ইস্পাতের রিং ত্রিশুরের ১২ বছর বয়সি এক বালকের যৌনাঙ্গে আটকে যায়। বিপন্ন হয়ে ওঠে বালকের জীবন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, যৌনাঙ্গে রিং আটকে যাওয়ার পর ভয় পেয়ে যায় ওই বালক। দু’দিন পর্যন্ত সে তার বাবা-মাকে কিছু জানায়নি। কিন্তু রিং আরও শক্ত ভাবে আটকে গেলে বালকের গোপনাঙ্গ ফুলে যায়। প্রস্রাবও বন্ধ হয়ে যায়। ফলে রিংটি সেখান থেকে বার করা কঠিন হয়ে পড়ে।

দু’দিন পর যন্ত্রণায় কাতরাতে কাতরাতে ওই বালক পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানায়। তাকে সঙ্গে সঙ্গে ত্রিশুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। দ্রুত চিকিৎসা শুরু করেন চিকিৎসকেরা। চিকিৎসকেরা দেখেন, যে রিংটি বালকের যৌনাঙ্গে আটকে রয়েছে, সেটি অত্যন্ত পুরু এবং শক্ত। বালকের গোপনাঙ্গ থেকে সেটি বার করে আনতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় তাঁদের।

শেষমেশ জটিল পরিস্থিতি সমাধানের জন্য চিকিৎসকেরা একটি বিশেষ পদ্ধতি অবলম্বন করেন। প্রাথমিক ভাবে, ইস্পাত কাটার যন্ত্র ব্যবহার করে রিং অপসারণের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি। এর পরে একটি বৈদ্যুতিক করাত দিয়ে রিংটি কেটে ফেলা হয় অতি সাবধানে। বিপদ কাটে বালকের।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিকিৎসার পরে বালকের অবস্থার উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। দু’দিনের মধ্যেই সম্পূর্ণ ভাবে সুস্থ হয়ে ওঠে সে ।

Bizarre Incident Bizarre ring Kerala

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy

{-- Slick slider script --}}