Advertisement
E-Paper

অদ্ভুত কারণে চাদর বেঁধে নাবালক পুত্রকে ছাদ থেকে ঝুলিয়ে দিল পরিবার! ভাইরাল ভিডিয়োয় হইচই

ভাইরাল ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, একটি বালকের শরীরে চাদর বেঁধে তাকে ছাদ থেকে নীচে ঝোলানো হয়েছে। ছাদের উপরে রয়েছেন বালকের পরিবারের সদস্যেরা। চাদরের অপর প্রান্ত ধরে রেখেছেন তাঁরা।

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ১৭:৫৮
Video shows family member of a boy done bizarre thing with him, Internet reacts

ছবি: ইনস্টাগ্রাম।

দমকা হাওয়ায় ছাদে শুকোতে দেওয়া কাপড় উড়ে গিয়ে পড়েছে কার্নিশে। আর সেই কাপড় তুলে আনার জন্য সন্তানকে বিপদের মুখে ঠেলে দিলেন একটি পরিবারের সদস্যেরা। নাবালক পুত্রের শরীরে চাদর বেঁধে তাকে নামিয়ে দিলেন কার্নিশে। চাদরের অপর প্রান্ত ছাদের উপর থেকে ধরে রাখলেন তাঁরা। চাঞ্চল্যকর তেমনই একটি ঘটনার ভিডিয়ো সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিয়োটি। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম। ঘটনাটি কোথায় এবং কবে ঘটেছে তা-ও ওই ভিডিয়ো থেকে স্পষ্ট নয়।

ভাইরাল সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, একটি নাবালকের শরীরে চাদর বেঁধে তাকে ছাদ থেকে নীচে ঝোলানো হয়েছে। ছাদের উপরে রয়েছেন তার পরিবারের সদস্যেরা। চাদরের অপর প্রান্ত ধরে রেখেছেন তাঁরা। এর পর ধীরে ধীরে নাবালককে ছাদের কার্নিশে নামানো হয়। সেই কার্নিশে একটি কাপড় পড়ে গিয়েছিল। সেই কাপড় হাতে তুলে নেয় নাবালকটি। এর পর তাকে আবার টেনে উপরে তোলা হয় বিপজ্জনক ভাবে। হাড় হিম করা সেই ভিডিয়োই প্রকাশ্যে এসেছে।

ভাইরাল ভিডিয়োটি পোস্ট করা হয়েছে ‘জিতেন্দ্রপাল৮৭৯’ নামের একটি ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডল থেকে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ দেখেছেন সেই ভিডিয়ো। কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন নেটাগরিকেরা। নিন্দার ঝড় উঠেছে। তৈরি হয়েছে বিতর্ক। নাবালকের পরিবারের সদস্যদের ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ তকমা দিয়েছেন নেটাগরিকদের একাংশ। অনেকে আবার তাঁদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। এক নেটাগরিক কটাক্ষ করে বলেছেন, ‘‘এটা কি ডেলিভারি করে আনানো বাচ্চা যে কিছু হয়ে গেলে ১০ মিনিটের মধ্যে আবার চলে আসবে?’’ অন্য এক জনের কথায়, ‘‘এটা মোটেও মজার ঘটনা নয়। দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারত যে কোনও সময়। দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ।’’ তৃতীয় জন আবার লিখেছেন, ‘‘এরা বাবা-মা না শত্রু?’’

Viral Video Instagram Reel
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy