E-Paper

কলকাতার কড়চা: আধুনিকতার গীতিকবিতা

গ্যালারি আর্ট ফ্রিকোয়েন্সিস থেকে সম্প্রতি প্রকাশ পেল বিনায়ক পসরিচার নতুন বই রামানন্দ: দ্য লিরিক্যাল মডার্ন, আনুষ্ঠানিক প্রকাশও হল গুণিজনসমাগমে।

শেষ আপডেট: ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ ০৮:৪৪

কোনও শিল্পীর শিল্পজীবন যদি হয় সুদীর্ঘ, দিন মাস বছর পেরিয়ে কয়েক দশকের হিসাব-ছাড়ানো, তখন একটা প্রশ্ন মনে জাগতে পারে, তাঁর শিল্পচর্চার কেন্দ্রীয় অভ্যাসটি কী? বিনায়ক পসরিচা তাঁর বইয়ের ভূমিকায় লেখেন বর্ষীয়ান চিত্রশিল্পী রামানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সহজ সাধারণ এক দিনের কথা। বাড়ির নীচতলায়, রোদেলা স্টুডিয়োঘরটিতে এসে, বসে, কাগজে ছবি আঁকার ‘কাজ’টি দিয়ে যে দিন শুরু হয়। কেউ বলবেন, শিল্পীর পক্ষে এ তো অতি স্বাভাবিক কাজ। নিশ্চয়ই তা-ই, তবে তা তারও বেশি কিছু: শিল্পী-সত্তার আদি অন্ত ও অনন্তও ওই কাজের শরীরেই ধৃত ও বিধৃত। এ হল ‘দেখা’ আর ‘ছোঁয়া’র সমন্বয়: শিল্পী কি বাইরের বিশ্ব দেখছেন নাকি ভিতরের জগৎ তা তিনিই জানেন-বোঝেন, আর তার পর কাগজের উপরে গ্রাফাইট, প্যাস্টেল, কালি বা ক্রেয়নের স্পর্শে কাগজের গায়ে খুলে যায় অশেষের দরজা। এই প্রক্রিয়াটিকে বিনায়ক বলেন ‘সেনসুয়াস ওয়ার্ক’, ঘোর ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য, আবার অতীন্দ্রিয়ে পৌঁছনোরও সিঁড়ি।

গ্যালারি আর্ট ফ্রিকোয়েন্সিস থেকে সম্প্রতি প্রকাশ পেল বিনায়ক পসরিচার নতুন বই রামানন্দ: দ্য লিরিক্যাল মডার্ন, আনুষ্ঠানিক প্রকাশও হল গুণিজনসমাগমে। তিনশোরও বেশি পাতার অমিতায়তন বইটির কাজ লেখক সমাধা করেছেন দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে, শিল্পীর গোটা যাত্রাপথটাই ধরা এখানে দু’মলাটে। যখন গ্রন্থ-পরিকল্পনাটি জানিয়েছিলেন, শিল্পীর চোখে খেলে গিয়েছিল শিশুসুলভ বিস্ময়ের ঝলক। ১৯৫০-এর দশক থেকে শুরু করে একেবারে সাম্প্রতিক পর্যন্ত সব কাজের ভান্ডার উন্মুক্ত করে দিতে দ্বিধা করেননি পরে। সাত দশকেরও বেশি সময়ের ফসল সেই বিপুল বিচিত্র চিত্রকৃতি: সাল-তারিখ ধরে ধরে তাদের গোছানো, নানা মাধ্যমের কাজ আলাদা ও বাছাই করা, মাঝে মাঝে বিরল ছবি বা আলোকচিত্রের ‘আবিষ্কার’— এই বইয়ের হয়ে ওঠাও এক যাত্রা।

শিল্পী রামানন্দের ছবির গায়ে এমন এক স্বাতন্ত্র্য মাখা থাকে যা একান্ত ভাবে ভারতীয়, দেখলেই যা চেনা, জানা, বোঝা যায়। কেমন করে সেই বিশিষ্টতা অর্জন করলেন তিনি, সেই মানচিত্রটি বিনায়ক ধরতে চেয়েছেন। অধ্যায়-ভাগ ও ছবির বাছাইও এগিয়েছে সেই মাফিক: ‘দি আর্লি ইয়ারস’, ‘ট্রানজ়িশন’ হয়ে ‘দ্য রুরাল আইডিল’-এ শিল্পীর হাতে ফুটে ওঠা গ্রামীণ ‘গৃহ’জীবনের দৃশ্যকল্প। মানব ও প্রকৃতির সহাবস্থানের এই জগৎই শিল্পী রামানন্দের প্রেরণাবিশ্ব। তাঁর চিত্রকৃতিতে ‘ডিভাইন’-এর উপস্থিতিও এই দর্শনের পরিপন্থী নয়, শিল্পী রামানন্দের আঁকা দুর্গা, কালী, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতী, রাধাকৃষ্ণ থেকে শ্রীচৈতন্যের ছবি দেখলেই বোঝা যায় তা, যেন মায়ের ভালবাসা-মাখা। আবার আলাদা করে শিল্পীর আঁকা নিসর্গচিত্র ও পাখির ছবিগুলির নির্বাচনে জেগে ওঠেন এক অন্য, অচেনা রামানন্দ। শেষ পর্বে মুদ্রিত হয়েছে শিল্পী রামানন্দের আঁকা একগুচ্ছ বইয়েক প্রচ্ছদপটও— সহজ পাঠ, মারুতির পুঁথি, লীলা মজুমদার রচনাসমগ্র থেকে চৈতন্যচরিতামৃত বা উদ্বোধন পত্রিকার শারদীয়া সংখ্যার প্রচ্ছদ, দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত চিত্রাবলি। সব মিলিয়ে এই বই যেন এক আধুনিকতার গীতিকবিতার মুদ্রিত উচ্চারণ। ছবিগুলি বই থেকে নেওয়া।

Krishna Basu

গণতন্ত্রের দিশা

“আমি যখন বিদেশ মন্ত্রক সংসদীয় কমিটির চেয়ারপার্সন, দেশ-বিদেশের ডেলিগেট দেখা করতে এসে বলতেন, ‘তোমরা কী ভাবে গণতন্ত্র ধরে রেখেছ, বলো তো? তোমাদের প্রতিবেশী কোনও রাষ্ট্র পারেনি।’ তখন খুব গর্ববোধ হত। আজ... মনে হয়, আমরা গণতন্ত্রের অর্থ সঠিক বুঝেছি তো? সংখ্যাগরিষ্ঠতা আর সংখ্যাগুরুবাদ যে এক নয়, আমরা ভুলে যাচ্ছি।” স্বাধীনতার সত্তর বছর পূর্তিতে এ কথা লিখেছিলেন কৃষ্ণা বসু (ছবি)। ২০২০ সালে তাঁর প্রয়াণের পর এই পাঁচ বছরে ভারতের গণতন্ত্র ফের কোন পথে বাঁক নিয়েছে, তাঁর সহজ স্বচ্ছ কলমে সেই বিশ্লেষণের অভাব বোধ হয় প্রতি পদে। তবে নেতাজি রিসার্চ ব্যুরো তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজন করে আসছে স্মারক বক্তৃতা ও আলোচনা, সেই প্রাপ্তিও কম নয়। আগামী ২৬ ডিসেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টায় নেতাজি ভবনে কৃষ্ণা বসুর ৯৫তম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান; গজ়ালা ওয়াহাব, দেবাশিস রায়চৌধুরী ও সুমন্ত্র বসু বলবেন ‘ইন্ডিয়া’জ় ডেমোক্র্যাসি: কন্ডিশন অ্যান্ড প্রসপেক্টস’ বিষয়ে।

সেতারের সুরে

স্কুলপড়ুয়াদের মধ্যে শাস্ত্রীয় বাদ্যযন্ত্র শেখার উৎসাহ চোখে পড়েছে ‘যাত্রাপথ’ সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের। তাদের তরফে শহরের কিছু স্কুলে হয়েছে কর্মশালাও, শাস্ত্রীয় সঙ্গীত নিয়ে এই প্রজন্মকে প্রাণিত করতে। প্রতি বছরই সংস্থাটি নানা আন্তরিক পদক্ষেপ করে, ওদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সম্মেলনের উদ্যোগেও মিশে থাকে অভিনবত্ব। এ বছর যেমন তাদের আয়োজনে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সম্মেলন— সেতার ও সেতারবাদন ঘিরে। ২৩-২৪ ডিসেম্বর বালিগঞ্জের দাগা নিকুঞ্জে ‘কলকাতা সেতার কনসার্ট’-এ থাকবেন বিদুষী মিতা নাগ পণ্ডিত পার্থ বসু পণ্ডিত নীলাদ্রি সেন-সহ বিষ্ণুপুর ও সেনিয়া-মাইহার ঘরানার বিশিষ্ট সেতারশিল্পীরা; প্রবীণ গুণী শিল্পীরা ভূষিত হবেন জীবনকৃতি সম্মাননায়।

সপ্রশ্ন

গ্রেট নিকোবর দ্বীপে উন্নয়নের নামে যা হতে চলেছে, তার গুরুত্ব কি ভারতের মূল ভূখণ্ডের অধিবাসীদের জানা? কেন্দ্রের পরিকল্পিত সমুদ্রবন্দর, কন্টেনার ট্রান্সশিপমেন্টের ঘাঁটি, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, বিমানবন্দর ও বিশাল এক শহর— সবই তো হবে নিকোবরের অরণ্যসম্পদ, জীববৈচিত্র, জনজাতি গোষ্ঠীর মানুষের জীবনযাত্রার মূল্যে। সেখানে কোথায় নৈতিকতা, পরিবেশ-ভাবনা! কিছু মানুষ অন্তত ভাবছেন, সরব হচ্ছেন এই নিয়ে— শহর কলকাতাতেও। ‘গ্রেট নিকোবর প্রকল্প’ যে অগণিত প্রশ্নের জন্ম দিয়ে চলেছে, তা নিয়ে কথা বলবেন জয়া মিত্র সুগত হাজরা ত্রিদীপ দস্তিদার উজ্জ্বল মুখোপাধ্যায় রাখী সোরেন নারায়ণ ঘোড়ই প্রমুখ, আজ বিকেল ৪টেয় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কে পি বসু মেমোরিয়াল হল-এ। সঙ্গী সিটিজেনস’ কালেক্টিভ, হালিসহর বিজ্ঞান পরিষদ।

শিল্প মেলা

শহরের অভিজাত ক্লাবগুলি শুধু সান্ধ্য অবকাশ আর বিনোদন যাপনের গণ্ডিতেই বাঁধা নয়। অনেকেরই আছে নানা সামাজিক কর্মকাণ্ড, সাংস্কৃতিক দায়বদ্ধতা। দক্ষিণ কলকাতার দ্য লেক ক্লাব যেমন, থিয়েটার ও শিল্পকলার আরও নানা পরিসর ঘিরে প্রতি বছর উৎসবের উদ্যোগ করেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ। গতকাল বিকেলে গুণিজনসমাগমে ক্লাব পরিসরে শুরু হল ‘আর্ট মেলা ২০২৫’, চলবে আজ ও আগামী কালও। দৃশ্যকলা, চিত্রকলা, ভাস্কর্যের বিবিধ বিচিত্র রূপ-রীতি ধরা থাকছে মেলার নানা স্টলে। রয়েছে ক্যালকাটা পেন্টারস, সোসাইটি অব কনটেম্পোরারি আর্টিস্টস, ললিতকলা অকাদেমি, ওপেন উইন্ডো, স্টুডিয়ো ক্যালিক্স, থার্ড আই, লেক ক্লাব আর্টিস্টস গ্রুপ-সহ নানা শিল্পী-গোষ্ঠী; মুখ্য সহযোগী ‘মুভিং লাইনস’।

শীত-শহরে

শীতের কলকাতায় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল কর্তৃপক্ষের উপহার, ‘ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল কালচারাল ফেস্ট’। দ্বিতীয় বছরে পড়েছে সবে, ভিক্টোরিয়ার সাউথ লনে দর্শক-শ্রোতারা হিমেল বিকেল-সন্ধ্যায় সাক্ষী থাকবেন তার বিষয়বৈচিত্রের। শুরু হয়েছে গতকাল, পণ্ডিত তন্ময় বসু অখিলেশ গুণ্ডিচা গোকুলচন্দ্র দাস প্রমুখ শিল্পীর একত্র-পরিবেশনায় ‘নাদব্রহ্ম: সাউন্ড অব দ্য সয়েল’ দিয়ে। আজ বিকেল ৪টায় স্যাফায়ার ক্রিয়েশনস ডান্স কোম্পানি-র ‘ঋতুরঙ্গ’, রবি-বিকেলে শর্মিষ্ঠা মুখোপাধ্যায় ও তাঁর দল নিবেদন করবেন রবীন্দ্র-নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকা। সোমবার দিনটা ছেড়ে উৎসব ফিরবে মঙ্গল-বুধে, ২৩ বিকেলে এগারো জন তরুণ তবলাশিল্পীর সম্মেলক নিবেদন ‘নবকিরণ’, পরে ‘পঞ্চনাদ’; ২৪ বিকেলে পদ্মভূষণ উষা উত্থুপের গানে ঘন হবে ক্রিসমাস ইভের আনন্দ।

ভাস্কর্যের ধারা

বাংলা তথা ভারতে আধুনিক ভাস্কর্যধারার সূচনা ১৮৫০-এর দশকে, ব্রিটিশ স্বাভাবিকতাবাদী রূপরীতির অনুষঙ্গে। দেশীয় ঐতিহ্য আত্মস্থ করে আধুনিকতাবাদী ভাস্কর্যের আবির্ভাবও বঙ্গেই: রামকিঙ্কর বেজ (ছবি) পথিকৃৎ, পরে তা সারা ভারতে প্রসারিত। প্রদোষ দাশগুপ্ত চিন্তামণি কর শঙ্খ চৌধুরী সুনীলকুমার পাল মীরা মুখোপাধ্যায় হয়ে অবিরল চলেছে ভাস্কর্যের নিরীক্ষা। ১৮৫০-এর দশক থেকে সম্প্রতিকাল পর্যন্ত বাংলার ভাস্কর্য নিয়ে মৃণাল ঘোষের লেখা বই শেপিং বেঙ্গল: আ ক্রনিকল অব মডার্ন স্কাল্পচার প্রকাশ করছে ‘আকৃতি আর্ট গ্যালারি’, তাদের কুড়ি বছর পূর্তি উপলক্ষে। আগামী ২৬ ডিসেম্বর বিকেল ৫টায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রকাশিত হবে ফরগটন ফোল্ড: অ্যাকাডেমিক রিয়ালিজ়ম, লস্ট ভয়েসেস অ্যান্ড দি আর্ট হিস্টোরিয়োগ্রাফি অব বেঙ্গল বইটিও, বাংলা তথা ভারতে আধুনিক শিল্পকলায় স্বাভাবিকতাবাদী আঙ্গিকের নিরীক্ষণ যার উপজীব্য।

আবার গোপাল

বটতলায় পাওয়া যেত গোপাল ভাঁড়কে নিয়ে হরেক বই, দেদার বিক্রি হত পথেঘাটে। কালের নিয়মে তাতে মেশে বেনোজল: ভূতপ্রেত, অবাস্তব-অবান্তরেরা। সত্তর দশকে প্রকাশক মহেশ গুপ্ত চেয়েছিলেন যথাযথ সঙ্কলন, সম্পাদনা ও অলঙ্করণে সাজিয়ে গোপাল ভাঁড় ‘সমগ্র’ বার করতে, পশুপতি চট্টোপাধ্যায়কে দেন গোপালের আদি অকৃত্রিম গল্পগুলি সঙ্কলনের কাজ। সে না হয় হল, কিন্তু সম্পাদনা, অলঙ্করণের কাজ? প্রকাশক প্রস্তাব দিলেন কমিক্স-শিল্পী নারায়ণ দেবনাথকে, শিল্পী নিলেনও সে কাজ: “আমি বইটার ছবিও আঁকব, কভারও করব, পড়তে গিয়ে কিছু গোলমাল দেখলে মেরামতও করে দেব।” নারায়ণ দেবনাথ অঙ্কিত অলঙ্কৃত সম্পাদিত সেই বই, গোপাল ভাঁড় রহস্য, এ বার বুকফার্ম বার করল ফ্যাক্সিমিলি-সংস্করণে: পুরনো টাইপফন্ট, ছবি অক্ষুণ্ণ সেখানে (ছবি)।

নতুন সাহিত্য

আখ্যানের শরীরে জলবায়ু পরিবর্তনের মানবিক, সামাজিক ও পরিবেশগত বিপর্যয় তুলে ধরে ‘ক্লাইমেট ফিকশন’ বা ‘ক্লাই-ফাই’। জলবায়ু পরিবর্তনের বৈজ্ঞানিক তথ্য সর্বদা মানবিক আবেগ, বিপর্যয়, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে স্পষ্ট করে তুলতে পারে না, গল্পে তা সহজে বোঝানো সম্ভব। ক্লাই-ফাই নিয়ে এ বার শহরে তিন দিনের আন্তর্জাতিক সম্মেলন ‘সারভাইভোলজি: ক্লাইমেট ফিকশন অ্যান্ড স্পেকুলেটিভ ফিউচারস’, ১৯-২১ ডিসেম্বর। লেখক-গবেষকেরা বলবেন জলবায়ু পরিবর্তনের আবহে আখ্যানের মাধ্যমে বিকল্প ভবিষ্যতের ছবি আঁকা নিয়ে। সার্বিক আয়োজনে আইআইএম কলকাতা-র সেন্টার ফর ডেভলপমেন্ট অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট পলিসিজ়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব কালচারাল টেক্সটস অ্যান্ড রেকর্ডস ও কল্পবিশ্ব প্রকাশনা। কল্পবিজ্ঞান নিয়ে কর্মশালা, কমিক্স তৈরি নিয়ে শিল্পী আপ্পুপেনের উপস্থাপনার পাশাপাশি নানা অনুষ্ঠান: সিনেমা, বেতার-নাটিকা, প্রদর্শনী, কুইজ়। রোজ সকাল ১০টা-৬টা, আজ ও কাল অনুষ্ঠান যথাক্রমে আইআইএম কলকাতা ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

Krishna Basu Gopal Bhar (Character)

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy