Advertisement
১৭ এপ্রিল ২০২৪
BJP

গল্ফগ্রিনে বিজেপি কর্মীর মৃত্যুতে সিসিটিভি ফুটেজ জমা দেওয়ার আর্জি নিয়ে হাই কোর্টে পরিবার

নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবারের আইনজীবী মঙ্গলবার আদালতে জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী সব থানায় সিসিটিভি ক্যামেরা থাকা উচিত। গল্ফগ্রিন থানার সিসিটিভি ফুটেজ জমা দেওয়া উচিত।

সিসিটিভি ফুটেজ হাই কোর্টে জমা দেওয়ার আর্জি।

সিসিটিভি ফুটেজ হাই কোর্টে জমা দেওয়ার আর্জি। —ফাইল ছবি

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১২:২৩
Share: Save:

গল্ফগ্রিনে বিজেপি কর্মী দীপঙ্কর সাহার মৃত্যুতে সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণের দাবি জানাল নিহতের পরিবার। এ নিয়ে কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। তাঁদের বক্তব্য, গল্ফগ্রিন থানার সব সিসিটিভি ফুটেজ হাই কোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে জমা দিতে হবে।

নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবারের আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি মঙ্গলবার আদালতে জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী সব থানায় সিসিটিভি ক্যামেরা থাকা উচিত। থানাগুলি সিসিটিভি-র নজরদারিতে রয়েছে কি না, তা দেখার জন্যও কমিটি রয়েছে রাজ্যে। দীপঙ্করের মৃত্যুর তদন্তের স্বার্থেই গল্ফগ্রিন থানার সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ হাই কোর্টের রেজিস্ট্রারের কাছে জমা দেওয়া উচিত।

থানায় মারধর করে দীপঙ্করকে মেরে ফেলা হয়েছে বলে অভিযোগ নিহত বিজেপি কর্মীর পরিবারের। সে বিষয়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দীপঙ্করের ভাই রাজীব সাহা। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার একক বেঞ্চে চলতি সপ্তাহেই সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ সংক্রান্ত মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।

মাসখানেক আগে দীপঙ্করের মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের দাবি, তিনি সক্রিয় বিজেপি কর্মী ছিলেন। তাঁর ভাই রাজীবও গেরুয়া রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। পরিবারের অভিযোগ, থানার মধ্যেই পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে দীপঙ্করকে। অভিযোগ, গত ৩১ জুলাই দুপুরে দীপঙ্করকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান গল্ফগ্রিন থানার এক কনস্টেবল এবং এক সিভিক ভলান্টিয়ার। কেন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তা জানানো হয়নি। দীপঙ্করকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

BJP Golf Green Calcutta High Court
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE